Advertisement

Chinmay Prabhu Bangladesh: 'জয় শ্রী রাম' ধ্বনি, বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর পুলিশি বর্বরতা, চিন্ময় বললেন,'সরকারের...'

'জয় শ্রী রাম ধ্বনি' দিয়ে প্রতিবাদ করেন হিন্দুরা। চিন্ময় কৃষ্ণের জামিনের আর্জি খারিজ করে দিয়েছে চট্টগ্রাম আদালত। তাঁকে পাঠানো হয়েছে পুলিশ হেফাজতে।

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 26 Nov 2024,
  • अपडेटेड 7:25 PM IST
  • 'জয় শ্রী রাম ধ্বনি' দিয়ে প্রতিবাদ করেন হিন্দুরা।
  • চিন্ময় কৃষ্ণের জামিনের আর্জি খারিজ করে দিয়েছে চট্টগ্রাম আদালত।

ইসকন সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণের দাসের গ্রেফতারি কেন্দ্র করে উত্তাল বাংলাদেশ। রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করেছেন হিন্দুরা। নিরীহ হিন্দুদের উপর লাঠিচার্জ করল পুলিশ। এ দিন চট্টগ্রাম আদালতে তোলা হয় চিন্ময় কৃষ্ণকে। সেখানে 'জয় শ্রী রাম ধ্বনি' দিয়ে প্রতিবাদ করেন হিন্দুরা। চিন্ময় কৃষ্ণের জামিনের আর্জি খারিজ করে দিয়েছে চট্টগ্রাম আদালত। তাঁকে পাঠানো হয়েছে পুলিশ হেফাজতে। জেলে যাওয়ার পথে পুলিশের ভ্যান থেকে ইসকন সন্ন্যাসী জানান,'আমরা কোনও রাজনৈতিক দল বা সরকারের বিরুদ্ধে নই'।

এ দিন চিন্ময় দাসকে পেশের আগে থেকেই ভিড় জমতে থাকে আদালত চত্বরে। ওঠে 'জয় শ্রী রাম' ধ্বনি। চিন্ময় কৃষ্ণের জামিন আর্জি খারিজের পরই গোটা এলাকা রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়। পুলিসের প্রিজন ভ্যান আটকে বিক্ষোভ দেখান হিন্দুরা। নিরীহ হিন্দুদের উপর নির্যাতন শুরু করেছে বাংলাদেশের পুলিশ। ব্যবহার করা হয় কাঁদানে গ্যাস। লাঠিচার্জও করা হয়। আহতদের চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়। 

প্রিজন ভ্যান থেকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস বলেন,'আমাদের দাবির পক্ষে সমর্থনের জন্য ইসলামিক দল-সহ সবার কাছে আবেদন করছি। আমরা সকল গোষ্ঠীর জন্য শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান চাই। আমরা এই দেশকে ভালোবাসি, আমরা বাংলাদেশকে ভালোবাসি। আমরা ঐক্যবদ্ধ দেশ চাই'।

জাতীয় পতাকার অবমাননার অভিযোগ

বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে হিন্দুদের উপর একের পর এক নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে। অথচ প্রশাসন নীরব। গত ২৫ অক্টোবর রাজধানী ঢাকার নিউ মার্কেটে বিশাল বিক্ষোভের আয়োজন করে হিন্দু সংগঠন সনাতন জাগরণ মঞ্চ। সমাবেশে কয়েকজন যুবক বাংলাদেশের পতাকার ওপর গেরুয়া পতাকা উত্তোলন করেন। চিন্ময় দাসকে গ্রেফতারের কারণ হিসেবে এই ঘটনাটিকে তুলে ধরেছে পুলিশ। চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দাবি, এই ঘটনার সঙ্গে তাঁর কোনও যোগ নেই। বিক্ষোভস্থল থেকে অনেক দূরে পতাকা তোলা হয়েছিল। বাংলাদেশের হিন্দুদের দাবি, চিন্ময় কৃষ্ণ দেশের সংখ্যালঘুদের একজোট করার চেষ্টা করছেন। আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাই ইউনূস সরকারের রোষে তিনি।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement