Advertisement

Delhi Bomber Al Falah University: ক্লাসে ছেলে-মেয়ে আলাদা বসাত, আল ফালাহ-তে শরিয়ত আইন চালাত জঙ্গি উমর

পেশায় শিক্ষক। কিন্তু ক্লাসরুমে রীতিমতো 'তালিবানি' নিয়ম চাপাত ডাঃ উমর মহম্মদ এবং ডাঃ মুজাম্মিল সঈদ। ফরিদাবাদের আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবেই কট্টরপন্থার 'বিষ' ছড়াত লালকেল্লা বিস্ফোরণের দুই অভিযুক্ত।

ক্লাসে রীতিমতো কট্টরপন্থা ছড়াত ডঃ উমর।ক্লাসে রীতিমতো কট্টরপন্থা ছড়াত ডঃ উমর।
Aajtak Bangla
  • ফরিদাবাদ,
  • 14 Nov 2025,
  • अपडेटेड 11:30 AM IST
  • ক্লাসরুমে রীতিমতো 'তালিবানি' নিয়ম চাপাত ডাঃ উমর মহম্মদ এবং ডাঃ মুজাম্মিল সঈদ। 
  • আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবেই কট্টরপন্থার 'বিষ' ছড়াত লালকেল্লা বিস্ফোরণের দুই অভিযুক্ত।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলে এমনটাই জানতে পেরেছে ইন্ডিয়া টুডে'র বিশেষ তদন্তকারী টিম। 

পেশায় শিক্ষক। কিন্তু ক্লাসরুমে রীতিমতো 'তালিবানি' নিয়ম চাপাত ডাঃ উমর মহম্মদ এবং ডাঃ মুজাম্মিল সঈদ। ফরিদাবাদের আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবেই কট্টরপন্থার 'বিষ' ছড়াত লালকেল্লা বিস্ফোরণের দুই অভিযুক্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলে এমনটাই জানতে পেরেছে ইন্ডিয়া টুডে'র বিশেষ তদন্তকারী টিম। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন পড়ুয়ার সঙ্গে কথা হয়। সবারই মুখে এক কথা। বললেন, 'তালিবান মডেলে' লেকচার দিত ওই দু'জন। ক্লাসে রীতিমতো কঠোর, কট্টরপন্থী পরিবেশ রাখা হত। সেই সময় থেকেই বেশ অস্বস্তি বোধ হত অনেকের। তবে লালকেল্লার ঘটনার পর স্তম্ভিত সেই পড়ুয়ারা। প্রাণের ভয়ে পরিচয় গোপন রাখার শর্তে নিজেদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন তাঁরা।

ছেলেমেয়ে আলাদা বসবে
এক MBBS পড়ুয়া জানালেন, 'আগে আমরা ক্লাসে ছেলে ও মেয়েরা একসঙ্গেই বসতাম। সেটাই ভাল ছিল। হঠাৎ ওমর স্যার এসে বলল আমাদের আলাদা আলাদা বসতে হবে।'

ওমরের হোস্টেলটাও দেখালেন পড়ুয়ারা। বললেন, 'একাই থাকতেন। খুব বেশি কথা বলতেন না।'

লালকেল্লা বিস্ফোরণের পর, আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের হাসপাতালের নাম সবাই জেনে গিয়েছে। সংবাদপত্রের শিরোনামে সেই হাসপাতাল। আর এমন পরিস্থিতিতে রোগীরা হাসপাতালে আসতেও ভয় পাচ্ছেন। রোগীদের সংখ্যা কমেছে। MBBS পড়ুয়ারা বলছেন, সবাই এখন এই হাসপাতালের সবাইকেই সন্দেহের চোখে দেখছেন। ইমেজটা খারাপ হয়ে গিয়েছে।

এরই মধ্যে কিছু পড়ুয়া আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান এবং পরিকাঠামো নিয়ে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করলেন। বললেন, 'ঠিক করে পড়ায় না। কোনও সুযোগ-সুবিধা নেই। ঠিকঠাক সময়ে প্র্যাকটিকাল পরীক্ষাও নিতে পারে না।'

তবে, অপর অভিযুক্ত ডাঃ শাহিন সঈদের বিষয়ে অনেকে প্রশংসাই করছেন।

বললেন 'আমরা শাহিন ম্যামের ক্লাস করেছি। খুব ভাল পড়াত।'  'ডাক্তারদের জঙ্গি মডিউলে' শাহিন ম্যামও আছে জেনে আকাশ থেকে পড়ছেন তাঁরা।

Read more!
Advertisement
Advertisement