মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই ঔদ্ধত্যতা এবং হিংসাত্মক রাজনীতি, ধংসাত্মক রাজনীতির খেসারত দিতে হচ্ছে রাজ্যবাসীকে। সিঙ্গুর ইস্যু নিয়ে এভাবেই আক্রমণ করলেন আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী। তিনি বলেন, যে সিঙ্গুর রাজ্যের অর্থনীতির আমূল পরিবর্তন করতে পারতো কারখানা হলে, হুগলি জেলার ছেলেমেয়েদের কর্মসংস্থান অনেক পিছিয়ে দিল। এই হঠকারি সিদ্ধান্তের ফলে আজকে এই দিনটি দেখতে হচ্ছে।