Advertisement

Anubrata Mondal: অনুব্রতকে সংবর্ধনা CAB-এর! বিতর্কের মুখে যা জানাল বাংলার ক্রিকেট সংস্থা

বাংলার ক্রিকেট নিয়ামক সংস্থাকে নিয়ে নতুন বিতর্ক। সিএবির অনুষ্ঠানে দেখা গিয়েছিল তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে। সিএবি সচিব স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে তাঁকে সংবর্ধনাও দেওয়া হয়। তা নিয়েই শুরু হয় বিতর্ক। ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গলের সভায় কেন একজন রাজনৈতিক নেতা? এই বিতর্কে এবার মুখ খুলল সিএবি। তাদের বক্তব‍্য, এটি তাদের অনুষ্ঠান নয়। অনুষ্ঠানের আয়োজক বীরভূম জেলা ক্রীড়া সংস্থা।     

সিএবি-র অনুষ্ঠানে বীরভূমে সংবর্ধিত অনুব্রত মণ্ডল
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 09 Nov 2024,
  • अपडेटेड 11:48 AM IST

বাংলার ক্রিকেট নিয়ামক সংস্থাকে নিয়ে নতুন বিতর্ক। সিএবির অনুষ্ঠানে দেখা গিয়েছিল তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে। সিএবি সচিব স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে তাঁকে সংবর্ধনাও দেওয়া হয়। তা নিয়েই শুরু হয় বিতর্ক। ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গলের সভায় কেন একজন রাজনৈতিক নেতা? এই বিতর্কে এবার মুখ খুলল সিএবি। তাদের বক্তব‍্য, এটি তাদের অনুষ্ঠান নয়। অনুষ্ঠানের আয়োজক বীরভূম জেলা ক্রীড়া সংস্থা।     

মঙ্গলবার বীরভূমের সিউড়িতে সিএবি-র আন্তঃজেলা টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের ফাইনাল ছিল। সেখানে সংবর্ধিত হন অনুব্রত। সিএবি বা বীরভূম জেলা ক্রীড়া সংস্থার কোনও পদে নেই তিনি। তা সত্ত্বেও কী করে মঞ্চে থাকলেন, সংবর্ধিত হলেন, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। সেখানে সিএবি সভাপতি এবং সৌরভ গঙ্গোপাধ‍্যায়ের দাদা স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়ও ছিলেন। বীরভূমের জেলাশাসক বিধান রায়, সিউড়ির বিধায়ক বিকাশ রায়চৌধুরীও ছিলেন।

সিএবি-র বক্তব্য, এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে তারা কোনও ভাবেই জড়িত নয়। এটা বীরভূম জেলা ক্রীড়া সংস্থার বিষয়। স্নেহাশিসের বক্তব্য, 'এ বার এই প্রতিযোগিতার আয়োজক ছিল বীরভূম। ফাইনালে আমি, সিএবি-র যুগ্ম সচিব এবং অন্যান্য কর্তা সেখানে ছিলাম। যে অনুষ্ঠানের কথা বলা হচ্ছে সেটা বীরভূম জেলা স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের। এর সঙ্গে সিএবি-র জড়িত থাকার কোনও ব‍্যাপার নেই।' 

কিছুদিন আগেই নৈহাটি বিধানসভার আসন্ন উপনির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে-র সমর্থনে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছিলেন কলকাতার তিন প্রধান ক্লাব মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল এবং মহমেডান স্পোর্টিংয়ের অন্যতম প্রধান কর্তারা। যা নিয়েও বিতর্ক শুরু হয়েছিল। সেই বিতর্ক আরও বাড়ে রাজ্য ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা আইএফএ সচিব অনির্বাণ দত্তও সনতের ‘খ্যাতি’ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও বার্তা দেওয়ায়।  বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও এ নিয়ে সরব হয়েছিলেন। 

খেলা এবং রাজনীতির সম্পর্ক নিবিড়। শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, সব রাজ্যেই। বিভিন্ন জাতীয় ক্রীড়া সংস্থায় তার প্রভাবও থেকেছে। এখনও থাকে। কলকাতা ময়দানের তিনটি বড় ক্লাবের সঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘সুসম্পর্ক’ রয়েছে। ক্লাবকর্তাদের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ার নজিরও রয়েছে। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement