Advertisement

Maldah Student Death: অষ্টম শ্রেণির ছাত্রের হাতে 7MM পিস্তল! কালিয়াচক-কাণ্ডের তদন্তে যা উঠে এল

পুলিশ সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় বাড়িতে  সামিউল ও তার বন্ধু সাফি আলি রিলস বানাচ্ছিল। সেভেন এমএম  পিস্তল নিয়ে ছিল তাদের কাছে। হঠাৎ বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে এলাকা। প্রতিবেশীরা বাড়িতে ঢুকে সামিউলের ক্ষত বিক্ষত  রক্তাক্ত দেহ দেখতে পান।

মালদায় ছাত্রের মৃত্যু
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 22 Nov 2024,
  • अपडेटेड 3:32 PM IST
  • বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় বাড়িতে  সামিউল ও তার বন্ধু সাফি আলি রিলস বানাচ্ছিল।
  • সেভেন এমএম  পিস্তল নিয়ে ছিল তাদের কাছে।

রিলস বানাতে গিয়ে গুলি! মৃত্যু অষ্টম শ্রেণির ছাত্রের। মালদার কালিয়াচকে সামিউল ইসলামের মৃত্যুর তদন্তে উঠে এল এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। বাড়ির ছাদের রিলস বানাচ্ছিল সামিউল। তার কাছে কাছে ছিল একটি সেভেন এমএম পিস্তল। ওই পিস্তল থেকে গুলি চলে। মৃত্যু হয় সামিউলের। ঘটনায় সাফি আলি নামে এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তদন্তকারী পুলিশ কর্তা জানান, সেভেন এমএম  পিস্তল নিয়ে সামিউল ও  তার বন্ধু সাফি রিলস বানাচ্ছিল।

পুলিশ সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় বাড়িতে  সামিউল ও তার বন্ধু সাফি আলি রিলস বানাচ্ছিল। সেভেন এমএম  পিস্তল নিয়ে ছিল তাদের কাছে। হঠাৎ বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে এলাকা। প্রতিবেশীরা বাড়িতে ঢুকে সামিউলের ক্ষত বিক্ষত  রক্তাক্ত দেহ দেখতে পান। তড়িঘড়ি সামিউলকে চিকিৎসার জন্য স্থানীয় সিলামপুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে কর্তব্যরত চিকিৎসক সামিউলকে মৃত বলে ঘোষণা করে।

সামিউলের মাথায় বুলেটের চিহ্ন দেখে রহস্য দানা বাধে। আত্মহত্যা না খুন তা নিয়ে ধন্দে পড়েন পুলিশ কর্তারা। এরপর শুরু হয় তদন্ত। কালিয়াচক থানার আইসি সুমন  রায়চৌধুরীর নেতৃত্বে শুরু হয় তদন্ত। সামিউলের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়। পুলিশ জানতে পারে রিলস বানাচ্ছিল সে। তদন্তকারী পুলিশকর্তা জানান, সাফি আলি ও তার বন্ধু সামিউল ইসলামের মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র  ধরে গুলি চালায়। 

সামিউলের বাবা রাজিকুল ইসলাম কালিয়াচক থানায়  লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। গ্রেফতার করা হয়েছে সাফি আলিকে। ঘটনাস্থল থেকে সেভেন এমনএম পিস্তল, একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার হয়েছে। ওই ছাত্রের হাতে কীভাবে অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র এল, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement