Advertisement

পুজোর মুখে দূর্যোগের ভ্রুকুটি বাংলায়, শক্তি বাড়াচ্ছে ঘূর্ণিঝড় 'গতি'

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভারী বৃষ্টিতে বানচাল হয়ে যেতে বাংলার পুজোর আমেজ। পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের জেরে তৈরি হয়েছে ঘূর্ণিঝড় গতি। রীতিমতো শক্তি বাড়িয়ে প্রবল বেগে ধেয়ে আসছে।

ঝড়ের দাপট বাংলায় কম
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 11 Oct 2020,
  • अपडेटेड 7:32 PM IST
  • এক দূর্যোগের অশনি সংকেত
  • পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের জেরে তৈরি ঘূর্ণিঝড়
  • ঘণ্টায় ৬৫ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া

কিছুদিন আগেই আমফানের দাপটে তছনছ হয়ে গিয়েছিল বাংলার উপকূল অঞ্চল। সেই ক্ষতি এখনও পুরোপুরি সামলে ওঠা যায়নি। তার মধ্যেই আর এক দূর্যোগের অশনি সংকেত। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভারী বৃষ্টিতে বানচাল হয়ে যেতে বাংলার পুজোর আমেজ। পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের জেরে তৈরি হয়েছে ঘূর্ণিঝড় গতি। রীতিমতো শক্তি বাড়িয়ে প্রবল বেগে ধেয়ে আসছে। 

যদিও ঝড়ের দাপট বাংলায় কম। সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার আশঙ্কা অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলাঙ্গনা, ওড়িশা, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্রের। এই পাঁচ রাজ্যে  প্রবল ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়াবিদদের মতে, ঘণ্টায় ৬৫ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বওয়ার সম্ভবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। ফলে ভারী বৃষ্টির সম্ভবনা পশ্চিমবঙ্গে। 

আরও পড়ুন, জলমগ্ন মালদা, বৃষ্টিতে পণ্ড পুজোর বাজার নাজেহাল মানুষ

৩০ সেপ্টেম্বর বঙ্গোপোসাগরে যে নিম্নচাপ তৈরি হয়েছিল তাই এবার ঘূর্ণিঝড়ের রূপ ধারন করছে। ১২ অক্টোবর অর্থাৎ সোমবার অন্ধপ্রদেশের উপকূলে প্রবেশ করবে এই ঝড়। সতর্কতা জারি করা হয়েছে আন্দামান-নিকোবর দীপপুঞ্জে। সমুদ্রে যেতে বারণ করা হয়েছে মৎসজীবীদেব। 

প্রবল ঝড়-বৃষ্টির সম্ভবনা রয়েছে বাংলাদেশেও। কিছুদিন আগেই বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হয়েছে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে। আগামী কয়েকদিনেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে। এমনটাই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement