scorecardresearch
 

Earthquake at Dhaka: বাংলাদেশে ভূমিকম্প, আজ কাকভোরে কেঁপেছে ঢাকা

Earthquake at Dhaka: কাকভোরে কেঁপে ওঠে ঢাকা। শুক্রবার ভোর ৫টা ৫৭ নাগাদ ভূমিকম্পের কাঁপুনিতে ঘুম ভাঙে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৩। আশপাশের অন্যান্য জেলাতেও কম্পন অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল ঢাকার দোহার থেকে ১৪.২ কিলোমিটার পূর্ব দক্ষিণ-পূর্বে, ঢাকার আজিমপুর থেকে ২৩.৪ কিলোমিটার দক্ষিণ দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে ২৪.৭ কিলোমিটার পশ্চিম দক্ষিণ-পশ্চিমে।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • কাকভোরে কেঁপে ওঠে ঢাকা
  • শুক্রবার ভোর ৫টা ৫৭ নাগাদ ভূমিকম্পের কাঁপুনিতে ঘুম ভাঙে
  • রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৩

Earthquake at Dhaka: কাকভোরে কেঁপে ওঠে ঢাকা। শুক্রবার ভোর ৫টা ৫৭ নাগাদ ভূমিকম্পের কাঁপুনিতে ঘুম ভাঙে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৩। আশপাশের অন্যান্য জেলাতেও কম্পন অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল ঢাকার দোহার থেকে ১৪.২ কিলোমিটার পূর্ব দক্ষিণ-পূর্বে, ঢাকার আজিমপুর থেকে ২৩.৪ কিলোমিটার দক্ষিণ দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে ২৪.৭ কিলোমিটার পশ্চিম দক্ষিণ-পশ্চিমে।

ছুটির দিনের সকালে ঘুম ভাঙিয়েছে ভূমিকম্পের কাঁপুনি, যা অনুভূত হয়েছে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠের ১০ দশমিক কিলোমিটার গভীরে। আবহাওয়া দফতরের ভূকম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সহকারী জানান, ঢাকার ভূকম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে দোহার এলাকায় ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়। 

ভোরবেলা আচমকা কম্পনে ঘুম ভেঙে অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তবে মৃদু ভূমিকম্প হওয়ায় কারও কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৫ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের তারাবো এলাকায় ৩.৯ মাত্রায় ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্বের অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ূন আখতার জানান, ২০০৮ থেকে ২০১০ সালের দিকে ঢাকার কাছাকাছি কুমিল্লা অঞ্চলে ৪.২ থেকে ৪.৫ মাত্রার কয়েকটি ভূমিকম্পের রেকর্ড রয়েছে। 

Advertisement