scorecardresearch
 

মাদ্রাসা শিক্ষকের ধর্ষণের চেষ্টা! গোপনাঙ্গ কেটে নিল ছাত্র

বাংলাদেশ ফের মাদ্রাসা শিক্ষকের যৌন হয়রানির শিকার ছাত্র। এবার শিক্ষকের বিরুদ্ধেই ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ। কিন্তু বর্তমানে গুরুতর আহত হয়ে ওই শিক্ষক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। জানা গিয়েছে, ছাত্রকে ধর্ষণের চেষ্টার সময়ে ছাত্র ধারালো কিছু দিয়ে ওই শিক্ষকের গোপনাঙ্গ কেটে দেয়।

Advertisement
মাদ্রাসা শিক্ষকের যৌন হয়রানির শিকার ছাত্র। প্রতীকী ছবি মাদ্রাসা শিক্ষকের যৌন হয়রানির শিকার ছাত্র। প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • মাদ্রাসা শিক্ষকের ধর্ষণের চেষ্টা!
  • গোপনাঙ্গ কেটে নিল ছাত্র
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

বাংলাদেশ ফের মাদ্রাসা শিক্ষকের যৌন হয়রানির শিকার ছাত্র। এবার শিক্ষকের বিরুদ্ধেই ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ। কিন্তু বর্তমানে গুরুতর আহত হয়ে ওই শিক্ষক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। জানা গিয়েছে, ছাত্রকে ধর্ষণের চেষ্টার সময়ে ছাত্র ধারালো কিছু দিয়ে ওই শিক্ষকের গোপনাঙ্গ কেটে দেয়। পরে সেই শিক্ষক চিৎকার শুরু করে। তখন আশেপাশে সকলে ছুটে এসে ওই শিক্ষককে হাসপাতালে ভর্তি করে। গ্রেফতার করা হয়েছে ওই মাদ্রাসা ছাত্রকে। 

বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইলে ঘটনাটি ঘটেছে অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম আতাবুর রহমান। অভিযোগ, খাবার খাওয়ানো হবে বলে ওই ছাত্রকে নিজের ঘরে ডেকে আনে আতাবুর। সেখানেই ওই ছাত্রের শরীরের বিভিন্ন অংশ হাত দিতে থাকে। অভিযোগ, ছাত্রকে নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করলেও তাতে কর্ণপাত করেনি শিক্ষক। এরপরেই ওই শিক্ষক ধর্ষণ করার চেষ্টা করলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শিক্ষকের যৌনাঙ্গ কেটে দেয় ওই ছাত্র। এর পরেই ব্যাথায় ওই শিক্ষক চিৎকার করে ওঠে। তখন আশেপাশের সকলে ছুটে এসে ওই শিক্ষককে হাসপাতালে ভর্তি করে। ওই শিক্ষকের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ছাত্রকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ সুর জোরালো হতে শুরু করেছে। কারণ, অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে এখনও কোনও পদক্ষেপ নেয়নি পুলিশ।

তবে এবারই প্রথম নয়। এর আগেও বাংলাদেশের মাদ্রাসায় একাধিকবার পডুয়াদের ধর্ষণ এবং যৌন হয়রানির মতো খবর সামনে এসেছে। বেশ কিছু ক্ষেত্রে কড়া পদক্ষেপও প্রশাসন নিয়েছে। কিন্তু তারপরেই এসব ঘটনা ঠেকানো যাচ্ছে না। স্থানীয়রা জানান, ঘটনার দিন মাদ্রাসায় একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছিল। আক্রান্ত ও অভিযুক্ত সেই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিল। এর পরেই ওই ছাত্রকে নিজের ঘরে রাতের খাবারের জন্য ডেকে পাঠায় ওই শিক্ষক। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই ওই শিক্ষকের প্রবল চিৎকরা শুনতে পায় সকলে। ঘরে গিয়ে দেখা যায় ওই শিক্ষক রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে রয়েছে। পাশে রয়েছে ওই ছাত্র। তখন স্থানীয়রা ওই ছাত্রকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। ওই মাদ্রাসা শিক্ষক এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। 

Advertisement

Advertisement