Cyclone Jawad: ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ থেকে যেন বেঁচে গেল পুরী! সরাসরি প্রভাব ফেলেনি। দেখা যায়, রবিবার বিকেল মেঘ কেটে যায়।
আরও পড়ুন: ঠান্ডা কড়া নেড়েছে, দার্জিলিং জমজমাট! মজেছেন পর্যটকেরা
আরও পড়ুন: COVID-ধাক্কা, প্রতি ৩ জনের মধ্যে একজনের ব্যক্তিগত জীবনে খারাপ প্রভাব
সেখানকার আকাশ বেশ ঝলমলে। আবাহাওয়া মনোরম। আর তা দেখে রাস্তায় নেমে পড়েন মানুষজন। এমনই ছবি দেখা গেল।
আরও পড়ুন: COVID-ধাক্কা, প্রতি ৩ জনের মধ্যে একজনের ব্যক্তিগত জীবনে খারাপ প্রভাব
এদিন বিকেল থেকে পুরী যেন স্বাভাবিক হয়ে যায়। রাস্তাঘাটে আগের মতো মানুষের ভিড়।
আরও পড়ুন: ঝমঝমিয়ে লোকাল চলতেই ফের জায়গা দখল ওদের! বাড়ছে কদর
বিকেলে নরম রোদের আলো মেখেছিল পুরী। দেখতে লাগছিল অনবদ্য সন্দেহ নেই।
আরও পড়ুন: কবর থেকে বের করলেন বন্ধুর লাশ, তারপর বাইকে শহর ঘুরলেন যুবক
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ (Cyclone Jawad) দুর্বল হয়ে অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে চলেছে বলে পূর্বাভাস আবহাওয়াবিদদের। বাংলা থেকে দুর্যোগ কাটবে কবে, তা নিয়ে প্রশ্ন। জাওয়াদ আরও একটু ভোগাবে বাংলাকে। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন তেমনই।
সেটি উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে রয়েছে। পুরী থেকে দক্ষিণ, দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ৭০ কিলোমিটার দূরে। সেটি আগামী ৩ ঘণ্টার শক্তি হারাবে। এবং দুর্বল হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। এরপর ওডিশা উপকূল ধরে বাংলার উপকূলের দিকে এগোবে। রাতে আরও শক্তি হারাবে। ৫ ডিসেম্বর মধ্যরাতে নিম্নচাপে পরিণত হবে।
দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলি যেমন হাওড়া, কলকাতা, হুগলি, বর্ধমান, মুর্শিদাবাদে ইত্যাদিতে ভারী বৃষ্টি হবে। কাল, সোমবারও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে।
উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগণা, ২ মেদিনীপুরে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে হাওয়া বইতে পারে। যা ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় পৌঁছতে পারে।
মৎস্যজীবিদের ৬ তারিখ পর্যন্ত সমুদ্রে যেতে মানা করা হয়েছে। কলকাতার আজ, রবিবার থেকে কাল, সোমবার সকাল পর্যন্ত ভারী বৃষ্টি হবে। কিছু জায়গায় জল জমার সম্ভাবনা রয়েছে। জানাচ্ছেন আবাহওয়াবিদরা।