scorecardresearch
 

West Bengal Election 2021 : 'জাতপাতের রাজনীতিতে BJP দুই বন্ধু পেল!' আব্বাস নিয়ে বাম-কং শিবিরকে তুলোধনা সুব্রতর

সাংবাদিক বৈঠক বাম ও কংগ্রেস নিশানা করলেন রাজ্যের মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। ব্রিগেডে আব্বাসের উপস্থিতি নিয়ে তিনি বিঁধলেন বাম ও কং শিবিরকে। সুব্রত বলেন, এবার বিজেপির মতো এই দুই দলও জাতপাতের রাজনীতিতে নাম তুলে ফেলল।

Advertisement
সুব্রত মুখোপাধ্যায় সুব্রত মুখোপাধ্যায়
হাইলাইটস
  • বাম-কং শিবিরকে তুলোধনা সুব্রতর
  • আব্বাস নিয়ে কটাক্ষ দুই শিবিরকে
  • একের পর এক নিশানা

সাংবাদিক বৈঠক বাম ও কংগ্রেস নিশানা করলেন রাজ্যের মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। ব্রিগেডে আব্বাসের উপস্থিতি নিয়ে তিনি বিঁধলেন বাম ও কং শিবিরকে। সুব্রত বলেন, এবার বিজেপির মতো এই দুই দলও জাতপাতের রাজনীতিতে নাম তুলে ফেলল।

কী বললেন সুব্রত

সুব্রত বলেন, পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে গতকাল এক অভিনব ঘটনা হয়েছে। কাল সিপিএম ও তাদের সহযোগী দল একটা সভা করেছে। সেই সভাতে লোক হয়েছিল কি হয়নি,সেই বিতর্কে আমরা জেতে চাই না। তবে সেই মিটিং দেখে একটা জিনিস প্রতিষ্ঠা হল কংগ্রেস ও সিপিএম জাতপাত মুক্ত রাজনৈতিক দলের তালিকায় রইল না। এই ঐতিহাসিক দুর্ঘটনাটা তারা নিজের হাতে প্রতিষ্ঠা করেছিল। একজন নেতা ওঠার সময় দেখলাম কংগ্রেসের নেতার ভাষণ থামিয়ে দেওয়া হল। তখন তিনি আবার রেগে নেমে যেতে চাইছিলেন। জাতপাতের রাজনীতি সিপিএম ও  কংগ্রেস করে না বলেই আমরা জানতাম, কিন্তু গতকালের ঘটনা তারা নিজেরাই নিজেদের চরিত্র হরণ করলেন। 

আরও পড়ুন, 'জাতপাতের রাজনীতির খাতায় সিপিএম ও কং নাম তুলল!', দাবি সুব্রতর

নিশানা বাম ও কংগ্রেসকে

সুব্রত বলেন, আগে জাতপাতের রাজনীতির খাতায় শুধু বিজেপির নাম ছিল। এখন সেখানে আরও দুটো নাম সংযোজিত হয়ে গেল। বাংলার মানুষকে আমরা সতর্ক থাকতে বলব। আমরা এদের বিরোধী ছিলাম, কিন্তু কখনও এদের বিরুদ্ধে জাতপাতের রাজনীতির অভিযোগ তুলিনি। কিন্তু গতকালের ঘটনাতে তারা নিজেরাই এখন জাতপাতের খাতায় নাম তুলে দিল। আজ থেকে আমরা বলব, জাতপাতের রাজনীতিতে বিজেপি আরও দুটো বন্ধু পেল। তার নাম সিপিএম  ও কংগ্রেস। প্রসঙ্গত,গতকাল ব্রিগেডে একমঞ্চে ছিলেন বাম নেতারা,কংগ্রেস ও আইএসএফের আব্বাস সিদ্দিকী। সেই প্রসঙ্গে টেনে এনে বাম ও কংগ্রেস শিবিরকে বিঁধল তৃণমূল।

নিশানা বিজেপিকেও

Advertisement

সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, বাংলাতে প্রচুর বিনিয়োগ হয়েছে।  ২৩ লাখ নতুন চাকরি হয়েছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ৬৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। বাংলায় লগ্নি নিয়ে মিথ্যাচার করা হয়েছে। বাংলায় বিনিয়োগ নিয়ে ভাওতা দিয়েছেন মোদী ও শাহ।

Advertisement