Jokes in Bengali: দৌড়াদৌড়ি ভরা জীবনের মাঝে টেনশন মুক্ত থাকতে হাসতে থাকা খুব জরুরি। হাসি মানসিক চাপ দূর করে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মজার কৌতুক। যা পড়ার পর আপনি কিছু সময়ের জন্য নিজের হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> নান্টু: তোরে আমি ভদ্দরলোক হওয়া শেখালাম, আয়-রোজগার শেখালাম, মোট কথা এই শহর চেনালাম। আর তুই কি-না...
পল্টু: হ! তুই সব চিনিয়েছিস আমাকে! বললেই হলো? কোন দিন না আবার কইবি যে, এই দুনিয়াটাও তুই-ই চিনাইছোস আমারে!
নান্টু: না, এই আকামটা অন্তত তোর বাপ করছে...
> বস: কী খুঁজছো অমন করে?
পিন্টু: পানিফলের হালুয়া এনেছিলাম স্যার।
বস: সেটা আবার কী?
পিন্টু: স্মরণশক্তি বাড়ানোয় খুব কাজে দেয় স্যার।
বস: তো?
পিন্টু: কিন্তু এখন তো মনেই করতে পারছি না যে কোথায় রেখেছিলাম!
> বাবুল রাতের বেলা বাড়ি ফিরছে। রাস্তায় একটা ঢাকনা ছাড়া ম্যানহোল ছিল।
অন্ধকারে দেখতে না পাওয়ায় বাবুল সেই ম্যানহোলে পড়ে গেল।
তারপর বেশ অনেকক্ষণ চেষ্টা করে নোংরা মাখা গায়ে উপরে উঠে এলো।
উপরে এসে নিজেই নিজেকে বলল,
‘ভাগ্যিস, ঢাকনাটা খোলা ছিল বলে উঠতে পারলাম। না হলে তো সারারাতই ম্যানহোলের ভেতরে কাটাতে হতো।
> এক ঘটক বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে গেল পাত্রীর বাড়ি-
পাত্রী: ছেলে দেখতে কেমন?
ঘটক: পাত্র দেখতে একেবারে বলিউডের সিনেমার হিরোর মতো।
পাত্রী: বলেন কি? কোন সিনেমার হিরোর মতো?
ঘটক: ‘জিরো’ সিনেমার হিরোর মতো।
> প্রেমিকা: তুমি আমাকে খুব ভালোবাস, তাই না।
প্রেমিক: হ্যাঁ। সত্যি ভালোবাসি!
প্রেমিকা: সত্যি?
প্রেমিক: সত্যি!
প্রেমিকা: শতভাগ সত্যি?
প্রেমিক: সত্যি নয় তো কী? বিশ্বাস না হলে মলি, পলি, জুলিকে জিজ্ঞেস করে দেখো। ওদেরকেও আমি একই কথা বলেছি।
> পরিচিত রেস্টুরেন্টে খাওয়া শেষে খদ্দের ওয়েটারকে ডেকে বলল-
খদ্দের: তোমাদের আগের বাবুর্চিটা মারা গেছে, তাই না?
ওয়েটার: আপনি কী করে জানলেন, স্যার? খাবার কি খারাপ হয়েছে?
খদ্দের: না, খাবার ঠিকই আছে। তবে আগে সাদা চুল পেতাম, ইদানীং কালো চুল পাচ্ছি।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)