শীতে ব্রিগেড সমাবেশ
শীত কালে সব দলকে নিয়ে ব্রিগেডে সমাবেশের ডাক দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিজেপিতে গদ্দারদের জন্ম হয়
বিজেপি পার্টিতেই গদ্দারদের জন্ম হয়। ভাষণ করতে গিয়ে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পেগাসাস, পেগাসাস, নরেন্দ্র মোদীর নাভিঃশ্বাস
পেগাসাস দুর্নীতির তদন্ত করতে হবে। এর শেষ দেখতে হবে। পেগাসাস দুর্নীতি নরেন্দ্র মোদীর নাভিঃশ্বাসের কারণ হবে।
গুজরাত নয় বাংলা মডেল হওয়া উচিত
বাংলায় মানুষের জন্য একাধিক প্রকল্প রয়েছে। আমরা জনতার জন্য কাজ করি।
মোদীজি রাগ করবেন না
ফোন ট্যাপ করলে, স্পাইগিরি করলেই হয় না। প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। পরিকল্পনা ছাড়াই চলছএ মোদী সরকার।
সুপ্রিম কোর্টকে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করার আর্জি
ফোন ট্যাপ নিয়ে সুপ্রিমকোর্টকে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করার আর্জি জানালেন মমতা। বিচারপতিদের ফোন ট্যাপ হয়েছে। গণতন্ত্রকে বাঁচাতে পারে বিচার ব্যাবস্থা। তাই এগিয়ে আসুক সুপ্রিম কোর্ট।
বিজেপি হাইলোডেড ভাইরাস পার্টি
করোনার চেয়েই বিপদজনক ভাইরাস বিজেপি। হিংসাকে ভিত্তি করে সরকার চালাচ্ছে। রবীন্দ্রনাথকে সিলেবাস থেকে বার করে দিয়েছে।
রাজ্যে রাজ্যেও এবার খেলা হবে
একটা খেলা হয়েছে, এবার রাজ্যে রাজ্যে খেলা হবে, ১৬ অগাস্ট খেলা দিবস পালন হবে রাজ্যে।
ঈদের শুভেচ্ছা মমতার
সব সম্প্রদায়ের মানুষ একসঙ্গে থাকবে ভারতে। ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বললেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বাংলা উচিত শিক্ষা দিয়েছে
বিজেপি বাংলাকে উচিত শিক্ষা দিয়েছে। এবার অন্যান্য রাজও বিজেপিকে শিক্ষা দেবে। করোনার দ্বিতীয় ওয়েভ কেন্দ্রের জন্যই হয়েছে। নির্বাচন, সংবাদমাধ্যম এবং বিচার বিভাগ, গণতন্ত্রের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোই ভেঙে দিয়েছে। গণতন্ত্রের বদলে দেশ জুড়ে স্পাইগিরি চালাচ্ছে বিজেপি।
ফোন ট্যাপ রুখতে ক্যামেরায় প্লাস্টার
ফোন ট্যাপ করে মানুষের জীবনে ঢুকে পড়তে চাইছে বিজেপি। আপনি কী করছেন, খাচ্ছেন সব দেখছে সরকার। তাই নিজের ফোন আমি ট্যাপ করে নিয়েছি। বিজেপি আসলে স্বৈরাতন্ত্র চায়।
গণতন্ত্র বিপদজনক অবস্থায় রয়েছে
ফোন ট্যাপ করা হচ্ছে, নির্বাচন কমিশনকে কিনে নেওয়া হয়েছে। গণতন্ত্র খাদের কিনারায় চলে গিয়েছে। কেন্দ্রকে নিশানা মমতার।
তৃণমূলের জয়গান গাও
রাজ্যবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য শুরু করলেন মমতা। মানি পাওয়ার, মাসল পাওয়ার, এজেন্সি পাওয়ার সবকিছুকে হারিয়ে বাংলার মানুষ তৃণমূলের পাশে রয়েছে, তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।
শহিদ তর্পণ করে ভাষণ শুরু মমতার
শহিদদের তর্পণ করে ভাষণ শুরু করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিল্লিতে আগত বিরোধী নেতাদের ধন্যবাদ জানালেন মমতা।
সরাসরি শুনুন মমতার ভাষণ
ফিরহাদ যা বললেন
যারা ধর্মের নিরিখে মানুষ ভাগ করে, তারা সংবিধানের মর্যাদা রাখতে পারবে না, ভারতের ঐক্য ধরে রাখতে পারবে না। তাই বিজেপি হটাও, দেশ বাঁচাও ব্রত নিতে হবে আমাদের। বললেন ফিরহাদ হাকিম।
দিল্লিতে মমতার ভাষণ
দিল্লিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভার্চুয়াল ভাষণ শুনতে হাজির বিজেপি বিরোধী দলের নেতৃত্বরা। এনসিপি, কংগ্রেস, সমাজবাদী পার্টি সকল বিরোধী দলের নেতৃত্ব হাজির মমতার ভাষণ শুনতে। রয়েছেন চিদম্বরম, জয়া ভাদুড়ি সকলেই।
এবারও ভার্চুয়ালি শহিদ দিবস পালন করছে তৃণমূল কংগ্রেস। পশ্চিমবঙ্গে ছাড়িয়ে এবারের শহিদ দিবস গোটা দেশেই পালন করতে উদ্যোগী তৃণমূল কংগ্রেস। গুজরাত সহ বিভিন্ন রাজ্যে এলইডি স্ক্রিন লাগিয়ে পার্টি অফিসে মমতার ভার্চুয়াল ভাষণ শোনানোর ব্যবস্থা হয়েছে।
ধর্মতলায় ভাষণ দিচ্ছেন সুব্রত বক্সী
সুব্রত বক্সী বললেন, শহিদ দিবসের আন্দোলন বাংলা ছাড়িয়ে গোটা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এবারের একুশ একটু অন্য রকম। কারণ, বিধানসভায় বাংলার মানুষ মমতাকে তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী করেছেন। ভারতের বুক থেকে বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিকে হঠাতেই মমতার পাশে দাঁড়িয়েছেন মানুষ।
কালীঘাটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির সামেন শহিদ দিবসের প্রস্তুতি।
তৃণমূল সুপ্রিমোর পাশাপাশি শহিদ দিবস নিয়ে টুইট করেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি লিখেছেন, ' ২১ জুলাইয়ের সেই বেদনাদায়ক স্মৃতি আজও আমাদের মনে সতেজ। আমরা কিছুতেই ভুলতে পারব না কীভাবে সেই সময় সরকারের নৃশংসতার শিকার হয়েছিলেন ১৩ জন। আমি আন্তরিকভাবে শহিদদের প্রতি সম্মান জানাই। জয় হিন্দ, জয় বাংলা।'
The painful memories of 21st July, 1993 are still fresh in our minds. We can never forget the gross atrocities meted out to the 13 innocent souls by the erstwhile government.
— Abhishek Banerjee (@abhishekaitc) July 21, 2021
I pay my solemn tribute on #ShahidDibas to the heroes for their supreme sacrifice. Jai Hind! Jai Bangla!
শহিদ দিবস উপলক্ষে এদিন সকালে ট্যুইট করলেন তৃণমূলনেত্রী। দুপুর দুটোয়া নিজের ভার্চুয়াল ভাষণে সকলকে আমন্ত্রণ জানালেন নেত্রী।
My heartfelt tribute to the 13 innocent lives that were lost on this day in 1993. I urge all my brothers & sisters to join me today at 2PM in a virtual meet to honor the brave souls.
Our voices against those committing inhumane atrocities shall keep growing louder.#ShahidDibas— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) July 21, 2021Advertisement
২১ জুলাই প্রতিটি তৃণমূলকর্মীর কাছে এক বিশেষ দিন। বলতে গেলে দলের সবথেকে বড় কর্মসূচি। ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই যুব কংগ্রেসের কর্মসূচিতে গুলিতে মৃত্যু হয়েছিল ১৩ জনের। সেই কর্মসূচির নেতৃত্বে ছিলেন তৎকালীন যুব কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগে যুব কংগ্রেসের কর্মসূচি হলেও তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকেই ওই দিনটি ‘শহিদ দিবস’ হিসাবে পালন শুরু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যে প্রথমবার ক্ষমতায় আসার পর একুশের সমাবেশ ব্রিগেডে বড় করে করেছিলেন নেত্রী। তৃতীয়বার বাংলা জয়ের পর বিজয় উৎসব ২১ জুলাই ব্রিগেড থেকে করবেন বলে ঘোষনা করেছিলেন মমতা। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে আপাতত সেই পরিকল্পনা বাতিল। ফলত ২০২০ সালের মতো এদিনও দলীয় কর্মীদের কাছে ভার্চুয়াল বক্তব্য রাখবেন মমতা।
তবে এবারের ২১ জুলাই ভার্চুয়াল হলেও অন্যবারের থেকে অনেকটাই আলাদা। ২১ জুলাইয়ের কর্মসূচিকে সর্বভারতীয় স্তরে নিয়ে যেতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস। বাংলায় বিধানসভা জয়ের পর এবার মমতার লক্ষ্য চব্বিশের দিল্লি। আর তাই সর্বভারতীয় স্তরেই এবার আয়োজন করা হয়েছে অনুষ্ঠান। ২১ জুলাই পালিত হচ্ছে ভিনরাজ্যেও। জানা যাচ্ছে নেত্রী বক্তব্য রাখবেন দুপুর দু'টোর সময়, যা সব জায়গায় অনলাইনে দেখা যাবে ।
এদিনই দলীয় সংবাদপত্রকে সাপ্তাহিক থেকে ‘দৈনিক’ করছে তৃণমূল কংগ্রেস। দুপুরে কালীঘাটে দলীয় কার্যালয়ে কাগজের নতুন লোগো উদ্বোধন করবেন তৃণমূলনেত্রী। তার সঙ্গে সঙ্গেই সামনে আসবে নতুন সংস্করণের প্রথম দিনের ই-পেপার, অর্থাৎ কাগজের ডিজিটাল পাতা। কবে থেকে দৈনিক হিসাবে তা ছেপে বেরবে, দলনেত্রী নিজে তার ঘোষণা করবেন।
তৃণমূলের ২১ জুলাইয়ের শহিদ দিবস পালনের পাল্টা কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপিও। সোমবারই এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি। যেভাবে তৃণমূল কংগ্রেস এবার বাংলার গণ্ডি ছাড়িয়ে ২১ জুলাইয়ের অনুষ্ঠানকে ভিন রাজ্যে পৌঁছে দিয়েছে, বিজেপিও সেই একই পথে হেঁটে তাদের মৃত কর্মীদের শ্রদ্ধা অর্পণ করবে দেশ জুড়ে। জানা গিয়েছে দিলীপ ঘোষ দিল্লিতে রাজঘাটে 'শহিদদের' প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করবেন। কলকাতায় থাকবেন শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপির দাবি, তৃণমূল জমানায় এখনও পর্যন্ত ১৮০ জনের বেশি দলীয় কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই এই দিবস পালনের পথে হাঁটছে গেরুয়া শিবির।