scorecardresearch
 

Dilip Ghosh: বাংলা ছেড়ে ভিনরাজ্যে, দিলীপ বলছেন, 'দল নিয়ে ভাবি'

Dilip Ghosh: ৮ রাজ্যের দায়িত্ব দেওয়া হল দিলীপ ঘোষকে। বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, আন্দামান, মণিপুর, মেঘালয়, সিকিম, নাগাল্যান্ডে বিজেপি সংগঠন বাড়ানো দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দিলীপ ঘোষকে। এই তালিকায় নেই পশ্চিমবঙ্গ। ফলে বাংলার রাজনীতি থেকে দিলীপকে সরিয়ে দেওয়া হল কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামাতে নারাজ দিলীপ।

Advertisement
দিলীপ ঘোষ। দিলীপ ঘোষ।
হাইলাইটস
  • বাংলা ছেড়ে ভিনরাজ্যে
  • দিলীপ বলছেন, 'দল নিয়ে ভাবি'
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

Dilip Ghosh: মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই আচমকা সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল রাজ্য সভাপতি পদ থেকে। দিলীপ ঘোষকে তার পরে দেওয়া হয়েছিল সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদ। কিন্তু ঠিক কোন দায়িত্ব দিলীপ ঘোষ পালন করবেন, তা এতোদিন স্পষ্ট ছিল না। এবার ৮ রাজ্যের দায়িত্ব দেওয়া হল দিলীপ ঘোষকে। বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, আন্দামান, মণিপুর, মেঘালয়, সিকিম, নাগাল্যান্ডে বিজেপি সংগঠন বাড়ানো দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দিলীপ ঘোষকে। এই তালিকায় নেই পশ্চিমবঙ্গ। ফলে বাংলার রাজনীতি থেকে দিলীপকে সরিয়ে দেওয়া হল কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামাতে নারাজ দিলীপ।

কী জানালেন দিলীপ

এ বিষয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, " যখন সর্বভারতীয় দায়িত্ব দেওয়া হয় আমাদের দলে, তাঁকে রাজ্যের বাইরেও কাজ দেওয়া হয়। সেটা পর্যবেক্ষকের কাজ হোক কিংবা অন্য কোন কাজের জন্য। এখানকার যাঁরা কমিটিতে রয়েছেন, তাঁরা বাংলার কাজ সামলাবেন। আমি একজন এমপি হিসাবে এখানকার কর্মী হিসাবে নিজের এলাকায় কাজ করব। কমিটি যেরকম বলবে সেরকম কাজ করব। বাকি আগামী লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রস্তূতি হিসাবে যে যে বুথে আমরা হেরেছি, সেইসব এলাকায় কী করে জেতা যায়, তার জন্য একটা পরিকল্পনা হয়েছে। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য একটা পাঁচজনের সর্বভারতীয় কমিটি করা হয়েছে। তার কনভেনার হচ্ছেন উড়িষ্যার। আমি কো- কনভেনার। এই সমস্ত ৩৭ টি রাজ্য আমাদেরকে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে আটটি রাজ্য আমার।"

তবে দিলীপের এই দায়িত্ব ঘিরে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সদ্য অর্জুন সিং বিজেপি ছেড়ে ফের তৃণমূলে ফিরে গিয়েছেন। তারপরেই বুথ পর্যায় থেকে সংগঠন মজবুত করার লক্ষ্যে নেমেছে গেরুয়া শিবির। বিভিন্ন নেতা, বিধায়ক এবং সাংসদদের আলাদা করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে দিলীপকে অন্য রাজ্যতে দায়িত্ব দেওয়ায় স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠছে যে রাজ্য বিজেপির এই নেতাকে কি বাংলার রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে চাইছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব?

Advertisement

Advertisement