scorecardresearch
 

'প্রথমে বোঝানো, পরে ব্যবস্থা নেওয়া হয়,' বিক্ষুব্ধের বার্তা দিলীপের

বিজেপির সদ্য গঠিত রাজ্য কমিটি নিয়ে ইতিমধ্যে একঝাঁক মতুয়া বিধায়ক ক্ষোভ দেখিয়েছেন। সেই ক্ষোভ আরও বাড়িয়ে নিয়ে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। শুধুমাত্র মতুয়া বিধায়করাই নন, শান্তনুর সঙ্গে দেখা গিয়েছে বিজেপির বিক্ষুব্ধ নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার, সায়ন্তন বসু, রীতেশ তিওয়ারিদেরও।

Advertisement
দিলীপ ঘোষ দিলীপ ঘোষ
হাইলাইটস
  • 'প্রথমে বোঝানো, পরে ব্যবস্থা নেওয়া হয়'
  • বিক্ষুব্ধের বার্তা দিলীপের
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

বিজেপির সদ্য গঠিত রাজ্য কমিটি নিয়ে ইতিমধ্যে একঝাঁক মতুয়া বিধায়ক ক্ষোভ দেখিয়েছেন। সেই ক্ষোভ আরও বাড়িয়ে নিয়ে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। শুধুমাত্র মতুয়া বিধায়করাই নন, শান্তনুর সঙ্গে দেখা গিয়েছে বিজেপির বিক্ষুব্ধ নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার, সায়ন্তন বসু, রীতেশ তিওয়ারিদেরও। সেই সমস্ত বিক্ষুব্ধে নেতাদের উদ্দেশ্যে এবার বার্তা দিলেন দিলীপ ঘোষ। তিনি এদিন সকালে বলেন, দলের বিরুদ্ধে মুখ খুললে প্রথমে তাঁদের বোঝানো হয়। কিন্তু তারপরেও না হলে, ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

মমতাকে নিশানা দিলীপের

উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনের আগে সেখানে অখিলেশ যাদবের হয়ে প্রচারে যেতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সম্প্রতি এমনটাই শোনা যাচ্ছিল। সেই সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন, "২০১৯ সালের আগে অখিলেশ বাবু-সহ আরও অনেক নেতারা এখানে এসেছিলেন। সবার তো সিট কমে গিয়েছে। অনেক দলের তো কোনও প্রতিনিধিও নেই। এই সব নাটক প্রত্যেকটা ভোটের আগে হয়। সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হয়।" মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে তিনি বলেন, "এর আগেও উনি লখনউ গিয়েছেন। পাটনাতে গিয়েছেন। তাঁর দলের ওখানে কোনও অস্তিত্ব নেই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী এমন প্রভাব আছে উত্তরপ্রদেশে? এটা অখিলেশ যাদবও বুঝতে পেরেছেন। তাই এদিক-ওদিক থেকে লোক নিয়ে এসে ভিড় করাচ্ছেন। মানুষ সব দেখে বিচার করবেন।" কিরণময় নন্দের নাম না করে নিশানা করে বিজেপি নেতা বলেন, "উঁনি ত্রিপুরায় গিয়ে জিজ্ঞাসা করে আসুক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেশের মুখ কিনা। গোয়াতে যান উনি।"

বিক্ষুব্ধদের উদ্দেশ্যে বার্তা

বিক্ষুব্ধদের উদ্দেশ্যে বার্তা দিলেন দিলীপ বলেন, "দলের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। প্রথমে তাঁকে বোঝানো হয়। কথা বলা হয়। কিন্তু তারপরে সামলানো না গেলে দল ব্যবস্থা নেয়। সেটা করার জন্য লোক আছে।"

Advertisement

ট্যাবলো প্রসঙ্গ দিলীপ

ট্যাবলো প্রসঙ্গ দিলীপ জানান, "ট্যাবলোটো পশ্চিমবঙ্গের। কিন্তু এখানকার সরকার নেতাজিকে নিয়ে রাজনীতি করছেন। এখানে লাভ তুলতে চাইছে এই সরকার। নেতাজির ১২৫ তম বার্ষিকীতে কেন্দ্রের একটি সংস্থাও ট্যাবলো তৈরি করেছে। বিশেষজ্ঞ দল সেই ট্যাবলোকে বাছাই করেছে। যদি পশ্চিমবঙ্গের ট্যাবলোর থেকে ওটা ভালো হয়, তাহলে সেটাই বাছা হবে। প্রচুর ট্যাবলো এবার এসেছে। শুনেছি ৬০-৭০টা মতো ট্যাবলো এসেছে। তার মধ্যে ২৩টা মতো বাছাই হয়েছে।"

Advertisement