scorecardresearch
 

Sleep In Office: দুপুরের খাওয়ার পর অফিসে ঝিমুনি লাগে? চাঙ্গা থাকুন এই উপায়

দুপুরে খাওয়ার পরই ঘুম পায় অনেকেরই। তারা সবথেকে বেশি সমস্যায় পড়েন অফিসে গিয়ে। লাঞ্চের পর থেকেই অফিসের ডেস্কে বসে ঢুলুনি শুরু হয়। বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে ঘুম পায়। তাই যা খাবেন, সময় নিয়ে ধীরে ধীরে খান। যখন মনে হবে পেট ভরে গেছে, তখনই খাওয়া বন্ধ করুন।

Advertisement
ফাইল ছবি। ফাইল ছবি।
হাইলাইটস
  • দুপুরে খাওয়ার পরই ঘুম পায় অনেকেরই।
  • তারা সবথেকে বেশি সমস্যায় পড়েন অফিসে গিয়ে।
  • লাঞ্চের পর থেকেই অফিসের ডেস্কে বসে ঢুলুনি শুরু হয়।

দুপুরে খাওয়ার পরই ঘুম পায় অনেকেরই। তারা সবথেকে বেশি সমস্যায় পড়েন অফিসে গিয়ে। লাঞ্চের পর থেকেই অফিসের ডেস্কে বসে ঢুলুনি শুরু হয়। বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে ঘুম পায়। তাই যা খাবেন, সময় নিয়ে ধীরে ধীরে খান। যখন মনে হবে পেট ভরে গেছে, তখনই খাওয়া বন্ধ করুন। কাজ করতে করতে খেলে অনেক সময় বোঝা যায় না, কতটুকু খেলেন। তাই খাওয়ার সময় কাজ বন্ধ রাখুন। দুপুরের খাবার বেশি খাওয়ার আরেকটি কারণ সকালের জলখাবার বাদ দেওয়া। তাই সকালে একটি সুষম জলখাবার খান।

দুপুরের খাবারে শস্যজাতীয় ও আঁশযুক্ত খাবার রাখুন। বিরিয়ানি, পিৎজা, তেলেভাজা প্রভৃতি যেসব খাবারে তেল বা চর্বি বেশি থাকে, সেসব এড়িয়ে চলুন। এ ছাড়া প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং কার্বোনেটেড নরম পানীয় এ সময় গ্রহণ না করাই ভালো।
আঁশযুক্ত সবুজ শাকসবজি আর স্যালাড শরীরের জন্য যেমন উপকারী, তেমনি রক্তের শর্করাকে ধীরে শোষিত হতে সাহায্য করে। এর ফলে দেহের ইনসুলিনের মাত্রা থাকে সহনশীল, যা আপনার ঘুম ঘুম ভাব দূর করবে।

দুপুরে যখন খিদে তার অস্তিত্ব জানান দেয়, তখন আমরা খাওয়ার জন্য প্রায়ই বাইরে থেকে এটা-ওটা অর্ডার করি, যার বেশির ভাগই হয় প্রক্রিয়াজাত শর্করা আর চর্বিযুক্ত খাবার। তাই বাড়িতে রান্না করা খাবার খাওয়াই স্বাস্থ্যকর।

আরও পড়ুন

রাতের একটি ভালো ঘুম পরদিন দুপুরের আলসেমি কাটাতে সাহায্য করে। ভালো ঘুমের কারণে শরীরে লেপটিন নামক হরমোন নিঃসৃত হয়, যা আমাদের খাবার পরিপাকে সাহায্য করে। এ ছাড়া খাওয়ার পর এই হরমোন আমাদের মস্তিষ্কে জানান দেয় যে আমাদের পেট ভরা। ঘুম কম হলে শরীরে গ্রেলিন নামের হরমোন নিঃসরণ বেড়ে যায়, যার ফলে ক্ষুধা ভাব বেশি হয়।
খাওয়ার পর অলস ভাব বা ঘুম পাওয়া ডায়বেটিস বা প্রি-ডায়বেটিসের লক্ষণ হতে পারে। তাই রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করান। যদি এই মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়, অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Advertisement

 

Advertisement