scorecardresearch
 

আজ KKR-এর বিরুদ্ধে খেলতে নামছেন ধোনি, হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত বাবা-মা!

করোনায় আক্রান্ত হলেন চেন্নাই সুপার কিংস দলের অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির বাবা পান সিং এবং মা দেবিকা দেবী। তাঁদের রাঁচির পালস সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। সম্প্রতি ধোনি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ খেলতে ব্যস্ত। কোভিড-১৯ ক্রমশ তার প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেছে। ঝাড়খণ্ডও তার বাইরে নয়। এখানেও প্রতিদিন কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

Advertisement
বাবার সঙ্গে মহেন্দ্র সিং ধোনি (ফাইল ছবি) বাবার সঙ্গে মহেন্দ্র সিং ধোনি (ফাইল ছবি)
হাইলাইটস
  • করোনায় আক্রান্ত হলেন মহেন্দ্র সিং ধোনির বাবা-মা
  • তাঁদের রাঁচির পালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে
  • আজ কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে খেলতে নামবে সিএসকে

করোনায় আক্রান্ত হলেন চেন্নাই সুপার কিংস দলের অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির বাবা পান সিং এবং মা দেবিকা দেবী। তাঁদের রাঁচির পালস সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। সম্প্রতি ধোনি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ খেলতে ব্যস্ত। কোভিড-১৯ ক্রমশ তার প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেছে। ঝাড়খণ্ডও তার বাইরে নয়। এখানেও প্রতিদিন কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। 

বুধবার ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির বাবা পান সিং এবং মা দেবিকা দেবীকে বরিয়াতু রোডে অবস্থিত পালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। চেন্নাই সুপার কিংস দলের অধিনায়ক ধোনি আপাতত মুম্বইয়ে রয়েছেন। আজ (বুধবার) তাঁর দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে খেলতে নামবে।

মহেন্দ্র সিং ধোনির আদি পরিবার থাকে উত্তরাখণ্ডে। কিন্তু, তাঁর বাবা পান সিং ১৯৬৪ সালে রাঁচির মেকন (MECON) সংস্থায় জুনিয়র পদে চাকরি পাওয়ার কারণে ঝাড়খণ্ডে (তৎকালীন বিহার) থাকতে শুরু করেন।

হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ধোনির বাবা-মায়ের শরীরে করোনার একেবারে হালকা উপসর্গ লক্ষ্য করা গেছে। অক্সিজেনের মাত্রাও একেবারে ঠিকঠাক আছে। সংক্রমণ ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছয়নি। আশা করা হচ্ছে, আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই তাঁদের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হবে এবং সুস্থ হয়ে উঠবেন।

আপাতত গোটা দেশজুড়ে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ কার্যত আছড়ে পড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ২ লাখ ৯৫ হাজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন এবং ২ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন।

গোটা দেশজুড়ে এখনও পর্যন্ত ১,৫৬,১৬,১৩০ জন এই মারণাত্মক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তারমধ্যে ১৮২,৫৫৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। বর্তমানে গোটা দেশে অ্যাকটিভ কেসের সংখ্যা ২১,৫৭,৫৩৮ হয়ে গেছে। তবে ১,৩২,৭৬,০৩৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়িও ফিরে গেছেন।

এমন মহামারীর আকারে করোনা পরিস্থিতির দিকে তাকিয়ে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন আগামীকাল সকাল ৬টা থেকে ২৯ এপ্রিল সকাল ৬টা পর্যন্ত 'স্বাস্থ্য সুরক্ষা সপ্তাহ'-এর কথা ঘোষণা করেছেন। সেক্ষেত্রে লকডাউনের মতোই বিধিনিষেধ পালন করা হবে।

Advertisement

Advertisement