BY- Aajtak Bangla
29th december, 2024
আচার্য চাণক্য নীতি শাস্ত্রে বলে গিয়েছেন যে কখনও স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য বেশি হওয়া উচিত নয়।
আচার্য চাণক্যর মতে, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য বেশ জরুরি।
চাণক্য বলেন, যদি স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে বয়সের ফারাক বেশি হয় তাহলে জীবনে সমস্যা তৈরি হয়।
আচার্য চাণক্য মতে, ভুলেও বেশি বয়সের পুরুষের সঙ্গে কম বয়সী মেয়ের বিয়ে দেবেন না।
চাণক্য বলেন, এই ধরনের দম্পতিদের বিয়ে বেশিদিন টেকে না। কিছু সময়ের মধ্যে বিয়ে ভেঙে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়।
চাণক্য জানাচ্ছেন যে যদি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য বেশি থাকে তাহলে তাদের জীবন কষ্টময় হতে পারে।
দুজনের মধ্যে বয়সের ফারাক বেশি হলে মানসিকতাও আলাদাও হয়। আলাদা মানসিকতা খুব তাড়াতাড়ি সম্পর্ককে দুর্বল করে দেয়।
চাণক্য অনুসারে, স্বামী-স্ত্রীর বয়সের ফারাক ৩ থেকে ৫ বছর হলে দুজনের মানসিকতায় বেশি পার্থক্য হবে না।
যদি স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য এরকম হয় তাহলে তাঁরা একে-অপরকে ভাল করে বুঝতে পারবেন। সম্পর্ক মজবুত হবে।