25 April, 2024
BY- Aajtak Bangla
বিষ্ণুগুপ্ত চাণক্য ছিলেন অন্যদের থেকে একেবারেই আলাদা। চাণক্য তাঁর বুদ্ধিমত্তা এবং যৌক্তিক ক্ষমতার ভিত্তিতে নীতি তৈরি করেছিলেন, যার অনুসরণ করে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য সম্রাট হন।
চাণক্য তাঁর নীতিশাস্ত্রে বলেছেন, কোনও ব্যক্তি কোন ধরনের লোকের মধ্যে এলে প্রাণহানির আশঙ্কা থাকে এই নিয়ে ৩ সাবধানবাণী দিয়েছেন।
চাণক্যের মতে, একজন ব্যক্তির কোনও দুই বিদ্বান ব্যক্তির কথোপকথনে নাক গলানো উচিত নয়। তাদের ক্রোধেরও শিকার হতে পারেন।
আচার্য চাণক্য বলেছেন, যে কোনও পুজো, আচার বা যজ্ঞের সময়, অগ্নিকুণ্ডের কাছে উপবিষ্ট ব্রাহ্মণদের মধ্যে কখনই আসা উচিত নয়। ঠিক ভুল বলা উচিত নয়।
কথিত আছে, তাদের মধ্যে আসা ব্রাহ্মণদের মর্যাদাকে আঘাত করে। এছাড়া, দেব-দেবীদেরও অপমান করা হয়।
চাণক্য আরও ব্যাখ্যা করেছেন যখন বাড়ির মালিক এবং কাজের লোকের মধ্যে কথোপকথন চলে, তখন তাদের বাধা দেওয়া উচিত নয়। এতে যে কোনো একজনের ক্রোধের শিকার হতে পারেন।
তা ছাড়া ভুল করেও, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে আসা উচিত নয়। তাদের মধ্যে তৃতীয় ব্যক্তি কথা বললে কোনও একজনের চক্ষুশূল হতে পারেন।