21 April, 2025
BY- Aajtak Bangla
দোকান থেকে দই কেনা এখন অতীত! মাত্র ৬০ মিনিটে তৈরি করুন ঘন, মিষ্টি, সুস্বাদু দই—যেটা খেতে পুরোপুরি দোকানের মতো।
তিন সংখ্যার ধর্মীয় তাৎপর্য: হিন্দু ধর্মে ‘৩’ সংখ্যাটি অত্যন্ত পবিত্র—ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বর এই ত্রয়ী দেবতাকে নির্দেশ করে।
শঙ্খ ফুঁ দেওয়ার নিয়ম: পূজার আগে, সূর্যোদয়ে বা সন্ধ্যায় শঙ্খে ঠিক তিনবার ফুঁ দেওয়ার নিয়ম প্রচলিত।
তিনবারের বেশি ফুঁ নিষিদ্ধ কেন: হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, তিনবারের বেশি ফুঁ দিলে তা অহংকার বা অতিরিক্ততার প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়, যা ঈশ্বর অসন্তুষ্ট করতে পারে।
শারীরিক প্রভাব: বিজ্ঞান বলে, শঙ্খ বাজানো ফুসফুসের ব্যায়াম। তবে অতিরিক্ত ফুঁ দিলে শ্বাসকষ্ট, ক্লান্তি বা মাথাব্যথা হতে পারে।
ধ্বনির তরঙ্গ: শঙ্খের ধ্বনি তন্ত্র-মন্ত্রের মতো উচ্চতর কম্পন সৃষ্টি করে, যা ঘরের নেতিবাচক শক্তি দূর করে। তিনবারই যথেষ্ট এই শক্তি ছড়াতে।
অতিরিক্ত ফুঁ ও অপশক্তি: পুরাণ মতে, তিনবারের বেশি ফুঁ দিলে শুভ শক্তির বদলে অপশক্তি আকৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
সংস্কৃত শাস্ত্রে নির্দেশ: ‘অগ্নি পুরাণ’ ও ‘গৃহ্যসূত্রে’ বলা হয়েছে – তিনবার শঙ্খ বাজালে দেবতারা সন্তুষ্ট হন, চতুর্থবার বাজালে তারা সরে যান।
মনঃসংযোগ ও নিয়ন্ত্রণ: তিনবারের মধ্যেই মন, বুদ্ধি ও আত্মা নিয়ন্ত্রিত হয় – যা হিন্দু সাধনার মূলভিত্তি।
প্রতীকী ব্যাখ্যা: তিনবার ফুঁ দেওয়ার পর একটি মুহূর্তের নীরবতা রাখা হয় – যা ঈশ্বরের প্রতি আত্মসমর্পণের প্রতীক।
আধুনিক বিশ্বাস: বর্তমানে অনেক মানুষ জানেন না এই নিয়মের পেছনের কারণ, তাই এটি জানানো প্রয়োজন হয়ে উঠেছে।