01 August, 2024

BY- Aajtak Bangla

আপনার আয়ে খাবে সাত প্রজন্ম, ছোট্ট একটা কাজ করলেই কেল্লাফতে

সবাই একে অপরের চেয়ে এগিয়ে যেতে চায়। অনেক সময় অন্যের সুখের কারণে একজন ব্যক্তির মধ্যে হিংসার অনুভূতি তৈরি হয়। 

ফল শত্রুতা এবং এর কারণে মানুষ কারও সুখ নষ্ট করতে কোনও কসরত রাখে না। ঘরে যেকোনও কিছু ঝোলাতে পেরেক ব্যবহার করা হয়, তা পূর্বপুরুষের ছবি হোক বা দেবদেবীর ছবি। এমনকি ঘরের সাজসজ্জার জিনিস ঝুলানোর জন্য পেরেক গাঁথা হয়।  

বাস্তুশাস্ত্র বলে যে পেরেক চালানোর জন্য একটি সঠিক দিকনির্দেশ রয়েছে। প্রতিটি দেওয়ালে পেরেক ঠোকা যাবে না। আবার কোন দেওয়ালে পেরেক পুঁতলে টাকার বৃষ্টি হয় তাও বলা হয়েছে।

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, বাড়ির পূর্ব দিকে তৈরি দেওয়ালে কখনও পেরেক লাগানো উচিত নয়। এর ফলে ঘরে নেতিবাচকতা ছড়িয়ে পড়ে এবং রাহু বাড়ির প্রতিটি সদস্যের জীবনে খারাপ প্রভাব ফেলতে শুরু করে।

বাড়ির দক্ষিণ দিককে পেরেক গাঁথার জন্য উত্তম বলে মনে করা হয়। দক্ষিণ দিক হল যমের দিক। বাস্তুশাস্ত্রে বর্ণনা করা হয়েছে, এই দিকে নির্মিত দেয়ালে পেরেক ঠেকিয়ে দিলে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি এড়ানো যায়।

এছাড়াও, যদি বাড়ির রান্নাঘরে (রান্নাঘরের বাস্তু নিয়ম) পেরেক লাগাতে চান তবে উত্তর দিকের দেওয়ালে পেরেক লাগানো শুভ বলে মনে করা হয়। এই দিকে পেরেক লাগালে বাড়িতে কখনও খাবারের অভাব হয় না এবং মা অন্নপূর্ণার আশীর্বাদ সর্বদা ব্যক্তির উপর থাকে।

সেই সঙ্গে ভুল করেও বেডরুমে কোনও পেরেক দেওয়া উচিত নয়। বেডরুমে পেরেক মারলে, বিবাহিত জীবনে অনেক উত্থান-পতন ঘটতে শুরু করে। 

এমনকি পুজোর ঘরেও পেরেক লাগানো এড়ানো উচিত। 

তবে বলা হয়েছে দুটি পেরেক নিয়ে এসে বাড়ির প্রধান দরজার দুপাশে পুঁতে দিন। বলা হয়েছে এটি করলে অবশ্যই আপনার ইচ্ছা পূরণ হবে। জীবনে সাফল্য পায়ে চুম্বন করবে এবং ইচ্ছা পূরণ হবে।