23 September, 2023

BY- Aajtak Bangla

জমবে মহানবমীর দুপুর, পাতে থাক পেঁয়াজ, রসুন ছাড়া ‘নিরামিষ’ পাঁঠার মাংস

পুজো আসতে আর বেশি দেরি নেই। পুজো মানেই কিন্তু দেদার ঘোরা আর পেটপুজো।

পুজোর তিনদিন নিরামিষ খাবার খাওয়া হলেও নবমীর দিন কিন্তু পাঁঠার মাংস মাস্ট।

নবমীর দিন মাংস খাওয়ার চল অনেক বাড়িতেই আছে। তাই রইল ‘নিরামিষ’ কচি পাঁঠার মাংস রান্নার রেসিপি।

উপকরণ কচি পাঁঠার মাংস ৮০০ গ্রাম, হলুদ ২ চা চামচ, নুন পরিমাণমতো, আদাবাটা ২ চা চামচ, জিরেবাটা ২ চা চামচ, গোটা ধনে ১ চা চামচ, জিরে ১ চা চামচ, গোলমরিচ গোটা ১/২ চা চামচ

উপকরণ সেদ্ধ চাল ২ চা চামচ, গোটা গরম মশলা – দারুচিনি, ছোটো এলাচ, লবঙ্গ, জায়ফল, জয়িত্রী, কাঁচালঙ্কা ৪টে, পাতি লেবু ২টো, লঙ্কাগুঁড়ো দেড় চা চামচ, সরষের তেল, টক দই ২ টেবিল চামচ, টমেটো ২টো টুকরো করে কাটা।

পদ্ধতি মাংসটি ভালো করে ধুয়ে জল ঝরিয়ে রাখতে হবে। তাতে পরিমাণমতো নুন, ১ চা চামচ হলুদগুঁড়ো, আদাবাটা, জিরেবাটা, লঙ্কাগুঁড়ো, পাতিলেবুর রস, সরষের তেল, টকদই, কাঁচা লঙ্কা দিয়ে ভালো করে চেপে চেপে মাখতে হবে।

এর পর আধ ঘণ্টা ম্যারিনেট করে রাখতে হবে। এই সময়ের মধ্যে গ্যাসে কড়াই বসিয়ে শুকনো খোলায় মশলা ভেজে নিতে হবে। 

তার জন্য প্রথমে চালটা দিয়ে কিছুটা নেড়ে নিতে হবে। এর পর একে একে গোটা জিরে, গোটা ধনে, গোটা গোল মরিচ, গোটা গরম মশলা সমস্তটা দিয়ে ভালো করে ভেজে নিতে হবে। ভাজা মশলা গুঁড়িয়ে নিতে হবে।

খানিকটা জল গরম করে রাখতে হবে। এর পর কড়াইয়ে ২ টেবিল চামচ সরষের তেল দিয়ে গরম হলে তাতে গোটা জিরে ফোঁড়ন দিতে হবে।

ফোড়ন হালকা ভাজা হলে তাতে টমেটোর টুকরো দিয়ে নেড়ে তার পর মাংস দিতে হবে। এর পর মাংসের বাটিতে সামান্য জল দিয়ে বাটিধোয়া জলটা কড়াইয়ে দিয়ে দিতে হবে।

এরপর ভালো করে কষিয়ে রান্না করতে হবে। মাঝে মধ্যে চাপা দিয়ে কষালে জল বেরিয়ে সেদ্ধ হতে থাকবে। এর পর জল শুকিয়ে হালকা ভাজা মতো হলে তাতে গরম জল দিয়ে ভালো করে নেড়ে জল কমে এলে আবার একটু গরম জল দিয়ে কষাতে হবে।

এ বার তেল ছেড়ে গেলে এর পর প্রেসার কুকারে মাংস ঢেলে গরম জল দিয়ে ভালো করে নেড়ে কম আঁচে বসিয়ে একটা সিটি এলে বন্ধ করে দিতে হবে।

এরপর গুঁড়িয়ে রাখা ভাজা মশলা ছড়িয়ে ভালো করে ফুটিয়ে একটা সিটি আসার আগেই নামিয়ে নিতে হবে। তৈরি ‘নিরামিষ’ মাংস।