BY- Aajtak Bangla
7 MAY 2025
প্রাচীন ভারতের মহাপণ্ডিত আচার্য চাণক্য ছিলেন একাধারে সর্বশাস্ত্রজ্ঞ, কূটনীতিজ্ঞ, অর্থনীতিবিদ ও দার্শনিক। তিনি যে কোনও বিষয়ের গভীরে গিয়ে পর্যালোচনা করতে জানতেন।
জীবনকে বাস্তবতার নিরিখে পরিমাপ করতেন তিনি। সেই কারণে এত হাজার বছর পরেও তাঁর উপদেশ আজও সমান ভাবে কার্যকরী ও উপযোগী।
চাণক্যের সাফল্যের নীতিগুলি আধুনিক সময়েও প্রাসঙ্গিক। তাঁর উপদেশ মানলে একজন ব্যক্তি জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করতে পারে।
আচার্য চাণক্যকে ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। বলা হয় চাণক্য নীতির কিছু নিয়ম মেনে যে কেউ উন্নতি করতে পারে।
নীতিশাস্ত্রে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সঠিক বয়সের পার্থক্য বর্ণনা করেছেন আচার্য চাণক্য।
শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আচার্য চাণক্য বলেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যদি বয়সের পার্থক্য বেশি থাকে, তাহলে জীবনে সমস্যা দেখা দেয়।
যদি কোনও ব্যক্তির বয়স বেশি হয়, তাহলে তার কম বয়সী মেয়েকে বিয়ে করা উচিত নয়।
নয়তো স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক ভাল হয় না। নানা অশান্তি লেগেই থাকে।
চাণক্যের মতে, যদি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের ব্যবধান বেশি থাকে, তাহলে তাদের বিবাহ দীর্ঘস্থায়ী হয় না।
যদি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের ব্যবধান বেশি থাকে, তাহলে বিবাহিত জীবনে সমস্যা তৈরি হয়।
বয়সের ব্যবধান বেশি থাকার কারণে স্বামী-স্ত্রীর মানসিকতাও ভিন্ন হয়, যা সম্পর্ককে দুর্বল করে।
৩ থেকে ৫ বছরের বয়সের পার্থক্য ঠিক আছে। যদি বয়সের এত পার্থক্য থাকে, তাহলে দু'জনের মানসিকতার মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য থাকে না। সম্পর্ক সবসময়ই দৃঢ় থাকে।