BY- Aajtak Bangla
14 Oct 2024
ফর্দে থাকতেই হবে বেশ কয়েকটি জিনিস। সেগুলি হল সিঁদুর, অধিবাস ডালা, তিল, হরিতকী, ঘট, একসরা, আতপ চাল।
লাগবে ১টি ঘটাচ্ছাদন গামছা, ১টি কুণ্ডহাঁড়ি, ১টি তেকাঠি, ১টি দর্পণ, পঞ্চগুঁড়ি, পঞ্চগব্য, পঞ্চরত্ন, ১টি সশিস ডাব, ৪টি তীর, পুষ্প, দুর্বা।
ধানের শিস ছাড়া কোনও ভাবেই লক্ষ্মীপুজো সম্ভব নয়। তাই ফর্দের মধ্যে থাকবে সেই জিনিসও।
লক্ষ্মী দেবীকে তুষ্ট করতে লক্ষ্মীর শাড়ি, নারায়ণের ধুতি, লোহা, শঙ্খ, কড়ি, সিঁদুর, বালি, কাঠ, খোড়কে, ঘি পরিমানমতো, হোমের জন্য ২৮টি বেলপাতা লাগে।
লক্ষ্মী পুজোর দিন বাড়ির দোরে দোরে মা লক্ষ্মীর পায়ের আলপনা দেওয়া আবশ্যিক।
এই সঙ্গে লাগবে ৩টি আসনাঙ্গুরীয়ক, মধুপর্কের ৩টি বাটি, দই, মধু, গব্যঘৃত, চিনি, ৩টি নৈবেদ্য, ১টি কুচা নৈবেদ্য, লক্ষ্মীর শাড়ি, নারায়ণের ধুতি, পেচক পুজোর ধুতি।
লোহা, শঙ্খ, সিঁদুর চুবড়ি, বালি, কাঠ, খোড়কে, ঘি এক পোয়া, হোমের বেলপাতা ২৮টি, ভোগের রান্নার জিনিস, কর্পুর, চিঁড়ে, নারকেল, পান, পানের মশলা।
কলা ও অন্যান্য ফল, ১টি থালা, ২টি ঘটি, ১টি ফুলের মালা, ১টি চন্দ্রমালা এবং পূর্ণপাত্র।
এবার জেনে নেওয়া যাক লক্ষ্মী পুজোর পদ্ধতি। প্রথমেই মাথায় একটু গঙ্গাজল দিয়ে নারায়ণকে স্মরণ করবেন। তারপর সূর্যদেবতার উদ্দেশে জল দেবেন।
সূর্যকে জল দেওয়ার জন্য ঠাকুরের সিংহাসনে একটি ছোটো তামার পাত্র রাখবেন। পুজোর আসন, ফুল, নৈবেদ্য ইত্যাদি উপকরণের উপর গঙ্গাজল ছিটিয়ে দেবেন।
এরপর লক্ষ্মীর সামনে সামান্য ধান ও এক চিমটি মাটি ছড়িয়ে দিয়ে তার উপর জলভরা ঘট স্থাপন করবেন। ঘটের গায়ে সিঁদুর দিয়ে স্বস্তিকচিহ্ন এঁকে দেবেন।
ঘটে একটি আম্রপল্লব ও তার উপর একটি কলা বা হরিতকি দিয়ে উপরে একটি ফুল দেবেন। ঘটের উপরে আরও থাকবে একটি সশীষ ডাব ও নতুন গামছা।