3 August, 2023
BY- Aajtak Bangla
ধর্মীয় শাস্ত্রে প্রতিটি কাজ করার জন্য কিছু নিয়ম দেওয়া হয়েছে, যাতে পূর্ণ ফল পাওয়া যায়।
সঠিক পদ্ধতিতে কাজ করলে শুভ ফল পাওয়া যায়। খাবার তৈরির ব্যাপারেও কিছু নিয়ম দেওয়া হয়েছে।
খাবার তৈরির সময় যদি এই বিষয়গুলি মাথায় রাখা হয়, তাহলে মা লক্ষ্মী ও দেবী অন্নপূর্ণা সর্বদা খুশি হন।
মা লক্ষ্মীর অসন্তুষ্টি ঘরে দরিদ্রতা নিয়ে আসে।
আটা-ময়দা মাখার সময় কিছু নিয়ম মানলে জীবনে কখনও আর্থিক সংকটের সম্মুখীন হতে হয় না।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, আটা-ময়দা মাখার সময় যদি কিছু বিশেষ জিনিস নুনের সঙ্গে মেশানো হয়, তাহলে দেবী লক্ষ্মী খুব খুশি হন।
রুটি বানানোর আগে ময়দা মাখার সময় তাতে কিছু ঘি ও চিনি মেশান। ঘি এবং চিনি শুক্র গ্রহের সঙ্গে সম্পর্কিত।
শুক্র গ্রহ সম্পদ-বিলাস, বৈভব ও ঐশ্বর্য দেয়। ঘি ও চিনি মিশিয়ে রুটি তৈরি করলে শুক্র গ্রহকে শক্তিশালী করে।
এতে মা লক্ষ্মী খুশি হন, ঘরে ধন-সম্পদে বাড়ে।
খাবার রান্না করার সময়ও কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। এতে জীবনে অর্থ-শস্যের অভাব হয় না।
খাবার তৈরি করার সময় কখনই রাগ করবেন না। রাগের অনুভূতি নিয়ে রান্না করা খাবার নেতিবাচকতা নিয়ে আসে।
এ ধরনের খাবার খেলে মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর খারাপ প্রভাব পড়ে।
রান্নাঘর কখনই নোংরা রাখবেন না। জুতো ও চপ্পল পরে রান্নাঘরে প্রবেশ করবেন না।
আপনার জাঙ্ক ফুড কখনই কাউকে দেবেন না। এটা করা অশুভ।
আটা-ময়দা মাখার সময় মা অন্নপূর্ণা এবং লক্ষ্মীকে স্মরণ করুন।