01 JULY, 2023

BY- Aajtak Bangla

রাতে এই ৩ জায়গায় যাবেন না, গেলেই জীবনে নেমে আসবে বিপদ

হিন্দু শাস্ত্রে ১৮টি পুরাণ রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম বিষ্ণু পুরাণ। প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু ধর্মগ্রন্থ। পরাশর ও তার শিষ্য মৈত্রেয়ের মধ্যে কথোপকথনরূপে বিধৃত এই পুরাণ ছয়টি অংশে বিভক্ত।

মূল উপজীব্য বিষয় বিশ্বসৃষ্টি, দেবাসুরের সংগ্রামকাহিনি, বিষ্ণুর অবতারদের কথা ও কিংবদন্তি রাজাদের বংশবৃত্তান্ত।

মনে করা হয়, এই পুরাণের শ্লোকসংখ্যা ২৩,০০০। যদিও পুরাণে প্রাপ্ত শ্লোকের আসল সংখ্যা সাত হাজারেরও কম।

পূর্ব ও পশ্চিম ভারতে বিশেষ স্থানীয় গুরুত্ব সহকারে রচিত পুথিগুলির মধ্যে কোনো বিরোধ নেই এবং তাদের কোনো অংশই অনাবিষ্কৃত থাকেনি।

মূল পাঠ ও টীকা উভয় ক্ষেত্রেই একটি সূচনা, মধ্যাংশ ও সমাপ্তি-অংশ দেখা যায়। এবং এই রচনা যে সম্পূর্ণ তা নিয়েও কোনো মতদ্বৈধতা নেই। এই রকম বিপরীতধর্মী ঘটনার কোনো যুক্তিযুক্ত কারণও অবশ্য জানা যায়নি।

এই পুরাণেই রয়েছে, রাতে কোথায় কোথায় যেতে নেই। প্রথমেই উল্লেখ রয়েছে শ্মশানের কথা। রাতে একা শ্মশানে কখনই যেতে নেই।

কারণ শ্মশানে নেতিবাচক শক্তির ব্যপক প্রভাব থাকে। তাই শ্মশানে যাওয়ার ক্ষেত্রে বারণ করা হয়েছে।

অধার্মিকের বাড়িতে বা ডাকে রাতে যেতে নেই। পুরাণে সেরকমই বিধান রয়েছে। কারণ অধার্মিকে সঙ্গে রাতে দেখা করলে নিজের চরিত্রেও কালি লাগতে পারে।

এছাড়াও চরিত্রহীন পুরুষ বা মহিলার সঙ্গে রাতে কখনই দেখা করা উচিত নয়। কারণ সবরকম অনৈতিক কাজ মূলত রাতেই হয়।