BY- Aajtak Bangla
13 SEPTEMBER, 2024
মূলত কারাখানা, শিল্প প্রতিষ্ঠান, দোকান এবং যন্ত্রপাতি আছে এরকম সব স্থানেই বিশ্বকর্মা পুজো হয়।
পুরাণ মতে ব্রহ্মাপুত্র বিশ্বকর্মা, গোটা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের নকশা তৈরি করেছিলেন।
ভাদ্র মাসের সংক্রান্তি তিথিকে কন্যা সংক্রান্তি বলা হয়। পুরাণ মতে এই তিথিতেই বিশ্বকর্মার জন্ম হয়।
এই বছর বিশ্বকর্মা পুজো পড়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর (বাংলায় ৩১ ভাদ্র), মঙ্গলবার।
অমৃত যোগ - দিবা ঘ ৭।৫২ গতে ১০। ১৬ মধ্যে ও ১২। ৪০ গতে ২। ১৬ মধ্যে ও ৩। ২ গতে ৪।৪০ মধ্যে এবং রাত্রি ঘ ৬।১৬ মধ্যে ও ৮।৪০ গতে ১১। ৬ মধ্যে ও ১। ২৭ গতে ৩। ৪ মধ্যে
বিশ্বকর্মা পুজোর মন্ত্র দংশপালঃ মহাবীরঃ সুচিত্রঃ কর্মকারকঃ। বিশ্বকৃৎ বিশ্বধৃকতঞ্চ বাসনামানো দণ্ডধৃক। ওঁ বিশ্বকর্মণে নমঃ।
শুধু কলকারাখানা, শিল্পক্ষেত্র নয়, অনেক বাড়িতেও বিশ্বকর্মা পুজো করা হয়।
এই বিশেষ দিন পুজোর পর রকমারি খাওয়া দাওয়ায় মেতে ওঠেন সকলে। বিশ্বকর্মা পুজোর দিন সমবেতভাবে ঘুড়ি ওড়ানো রীতি রয়েছে।
এই পুজোর আগের দিন পশ্চিমবাংলার আদি বাসিন্দারা অর্থাৎ এদেশীয়রা সারা রাত জেগে রান্না পুজো করেন। এটি বাঙালির জনপ্রিয় পার্বণ।