5 June, 2024
BY- Aajtak Bangla
দেখে আর বেছে মেয়ের জন্য সেরা পাত্র নির্বাচনের চেষ্টা করেন সব বাবা-মা। উদ্দেশ্য একটাই, মেয়ে যেন সুখে থাকে। মেয়েকে যেন কোনও রকম ঝামেলার মধ্যে পড়তে না হয়।
কিন্তু সব সময় যে পরিস্থিতি একরকম থাকে তা নয়। এছাড়াও প্রথমে হয়তো যাঁর সঙ্গে কথা বলে ভাল লাগল, মনে ধরল পরবর্তীতে তার সঙ্গে মনের মিল হল না। তাই মেয়ের জন্য জামাই খুঁজতে সাহায্য নিন জ্যোতিষের।
জামাই মানেই শুধু আদর আপ্যায়ন করার পাত্র নয়। বরং একজন মেয়ে যেমন শ্বশুরবাড়ির প্রতি দায়িত্ব পালন করে, সেরকমই একজন ছেলেরও উচিত তাঁর স্ত্রীর পরিজনদের প্রতি নিজের কর্তব্য পালন করা।
দেখে নিন কোন রাশির ছেলেরা জামাই হিসেবে সেরা হন।
জ্যোতিষ মতে মেষ রাশির জাতকরা একবার কোনও সম্পর্ক গড়ে তুললে, তা পালন করতে নিজের জীবনপণ করে দিতে পারেন। যে মেয়েকে মেষ জাতকরা বিয়ে করেন, সবসময় তাঁদের পাশে থাকেন। নিজের স্ত্রী ছাড়াও শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের প্রতি বিশেষ ভালোবাসা থাকে এঁদের মনে।
বৃষরাশির জাতকরা খুবই নির্ভরযোগ্য হন। নিরাপত্তা, স্থায়িত্বকে তাঁরা সম্মান করেন। পরিবার পরিজনদের খেয়াল রাখেন। একরোখা হলেও তাঁদের ভরসা করা যায়। জামাই হিসেবে অত্যন্ত কর্তব্যপরায়ণ।
কর্কটের জাতকরাও খুব নম্র ভদ্র স্বভাবের হয়। স্ত্রীকে যথাযোগ্য মর্যাদা দেন। এছাড়াও এঁদের ব্যবহার খুব ভাল। মেয়েকে এঁরা সারাজীবন সুখে রাখেন।
কন্যা জাতকদেরও নিজের জামাই হিসেবে বেছে নিতে পারেন। জ্যোতিষ জানাচ্ছে, এই রাশির জাতকরা অত্যন্ত মিশুকে স্বভাবের হয়ে থাকেন। শুধু নিজের আত্মীয়দের সঙ্গেই নয়, বরং কোনও অচেনা ব্যক্তির সঙ্গে ভালো ব্যবহার করে থাকেন কন্যা রাশির জাতকরা।
তুলারাশির জাতকরা কূটনীতিতে পারদর্শী। জীবনে অনেক কিছু ব্যালান্স করে চলতে পারেন। সম্পর্ক মসৃণ রাখেন। দ্বন্দ্ব দূর করেন অনায়াসে। স্বভাবমিশুক তুলরাশির জাতকরা শ্বশুর শাশুড়ির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখেন।
বৃশ্চিম রাশির জাতকরা কেরিয়ারে যেমন সফল হন তেমনই ব্যক্তিগত জীবনেও সুখে থাকতে জানেন। সময়ে নিজের কাজ গুছিয়ে করেন, কাজের দিকে যেমন কোনও ত্রুটি রাখেন না তেমনই কিন্তু স্ত্রীকে সম্মান করেন, স্ত্রীয়ের ভাল-মন্দের প্রতি নজর রাখেন। তাই মেয়ের মা-বাবারাও থাকেন নিশ্চিন্তে।
মকররাশির জাতকরা নিজের লক্ষ্যে অবিচল। ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে অভীষ্টে পৌঁছতে চান। পরিবারের জন্য নিবেদিত। স্ত্রীর পরিবারের কাছে অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য। শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখেন।