BY- Aajtak Bangla

গ্রীষ্মে ডায়াবেটিস রোগীরা এই ৫ ফল খান, কন্ট্রোলে থাকবে সুগার

1 APRIL, 2025

ফল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তবে প্রাকৃতিক চিনির উপস্থিতির কারণে, ডায়াবেটিস রোগীদের খুব সাবধানে এগুলি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

তবে গ্রীষ্মকালে কিছু মরসুমি ফল আসে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খুবই উপকারী প্রমাণিত হয়।

আসলে, গ্রীষ্মে ডিহাইড্রেশনের কারণে শরীরে রক্তে শর্করার পরিমাণ খুব দ্রুত বাড়তে শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে, এর গুরুতর প্রভাব এড়াতে, আপনি আপনার খাদ্যতালিকায় এই ৫টি গ্রীষ্মকালীন ফল অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।

তরমুজ কেবল স্বাদেই মিষ্টি নয়, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক। এতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। তরমুজের গ্লাইসেমিক সূচক (GI) কম থাকে, যার কারণে এটি চিনির মাত্রাকে প্রভাবিত করে না।

তরমুজ

পেঁপে আরেকটি গ্রীষ্মকালীন ফল যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার এবং পটাসিয়াম রয়েছে, যা চিনির মাত্রা স্থিতিশীল রাখে। পেঁপে খাওয়া শরীরে ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করতেও সাহায্য করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।

পেঁপে

আমে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং ভিটামিন সি থাকে, যা শরীরে চিনি দ্রুত শোষিত হতে দেয় না। তবে, এটি কেবলমাত্র পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।

আম

লিচুতে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, তবে এর সঙ্গে এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারও থাকে, যা সুগার  নিয়ন্ত্রণ করে। লিচু খেলে শরীরে শক্তির মাত্রা বজায় থাকে এবং রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু এটি সীমিত পরিমাণেও খাওয়া উচিত।

লিচু

আপেলে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরে চিনি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়াও, আপেলের গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম, যা এটিকে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ করে তোলে। প্রতিদিন একটি আপেল খেলে সুগারের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে।

আপেল

(Disclaimer: এখানে প্রদত্ত তথ্য ঘরোয়া প্রতিকার এবং সাধারণ তথ্যের উপর ভিত্তি করে। এটি গ্রহণ করার আগে চিকিৎসা পরামর্শ নিন। আজতক বাংলা এটি নিশ্চিত করে না।)