28 MAY, 2025

BY- Aajtak Bangla

AC চালানোর ৫ ভুলেই বাড়ে বিদ্যুৎ বিল, টাকা বাঁচাতে এটা করুন

 গ্রীষ্মের তাপ থেকে মুক্তি পেতে এয়ার কন্ডিশনার অর্থাৎ এসি একটি অপরিহার্য যন্ত্র হয়ে উঠেছে।

 কিন্তু কখনও কখনও মানুষ কিছু ছোট ভুল করে যা বিদ্যুৎ বিল উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে দেয়।

 আপনি যদি এসি ব্যবহার করেন, তাহলে এই ভুলগুলি না করে আপনি আপনার বিদ্যুৎ বিল অনেকাংশে কমাতে পারবেন।

প্রায়শই মানুষ খুব কম তাপমাত্রায় (যেমন ১৬-১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) এসি চালায়। এতে কম্প্রেসারের উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে এবং বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে যায়।

ভুল তাপমাত্রা সেটিং

সাধারণত ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা এসির জন্য আদর্শ বলে মনে করা হয়। এটি আরামদায়ক শীতলতা প্রদান করে এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে।

নিয়মিত এসির সার্ভিসিং না হওয়ার কারণে এর ফিল্টারে ধুলো-ময়লা জমে। এর ফলে, এসিকে বাতাস টেনে ঠান্ডা করার জন্য আরও বেশি পরিশ্রম করতে হয়, যা বিদ্যুৎ খরচ বাড়ায়। অতএব, বছরে অন্তত একবার এসি সার্ভিসিং করান এবং যখনই প্রয়োজন হবে ফিল্টার পরিষ্কার করুন।

নিয়মিত সার্ভিসিং না করা

এসি চালানোর সময়, ঘরের দরজা-জানালা খোলা রাখলে ঠান্ডা বাতাস বেরিয়ে যায় এবং গরম বাতাস ভেতরে আসে। এর ফলে ঘর ঠান্ডা রাখার জন্য এসিকে একটানা কাজ করতে হয়, যার ফলে বিদ্যুৎ বিল বেড়ে যায়। এসি চলাকালীন ঘরটি সঠিকভাবে বন্ধ আছে কিনা তা নিশ্চিত করুন।

দরজা-জানালা খোলা

যদি সরাসরি সূর্যের আলো ঘরে প্রবেশ করে, তাহলে ঘরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং এসি ঠান্ডা করার জন্য আরও বেশি পরিশ্রম করতে হয়, যার ফলে বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে যায়। সূর্যের আলো আটকাতে জানালায় মোটা পর্দা ব্যবহার করুন।

সরাসরি সূর্যালোক

ঘরের আকার অনুযায়ী সঠিক ক্ষমতার (টন) এসি নির্বাচন না করার ফলেও বিদ্যুতের অপচয় হয়। একটি ছোট এসি একটি বড় ঘর ঠান্ডা করতে বেশি সময় এবং বিদ্যুৎ খরচ করবে, অন্যদিকে একটি বড় এসি একটি ছোট ঘর দ্রুত এবং অপ্রয়োজনীয়ভাবে ঠান্ডা করবে, যা বিদ্যুৎ খরচও বাড়িয়ে দেবে।

ভুল সাইজের এসি