BY- Aajtak Bangla
শর্টস বা রিল দেখার পর মস্তিষ্কে একধরনের উত্তেজনা তৈরি হয়, যা ‘রিওয়ার্ড সিস্টেম’ সক্রিয় করে। এর ফলে আরও বেশি ভিডিও দেখতে ইচ্ছা করে।
অনবরত ছোট ভিডিও দেখলে মস্তিষ্কের প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স অংশ দুর্বল হয়ে পড়ে, যা মনোযোগ ধরে রাখার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
অন্যদের সুখী ও সফল জীবন দেখে নিজের জীবনকে তুলনা করার প্রবণতা বাড়ে, যা হতাশা ও হিংসার জন্ম দিতে পারে।
বয়ঃসন্ধিকালে কিছু নির্দিষ্ট জিন বেশি সক্রিয় থাকে, যা শর্টস বা রিলের প্রতি আসক্তির ঝুঁকি বাড়ায়।
শর্টসের প্রতি আসক্ত ব্যক্তিদের আবেগ নিয়ন্ত্রণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা প্রভাবিত হতে পারে।
বারবার শর্টস দেখার ফলে মস্তিষ্ক দীর্ঘ ও জটিল তথ্য প্রক্রিয়াকরণে সমস্যায় পড়তে পারে।
অনেকেই নেতিবাচক আবেগ, যেমন দুঃখ বা হতাশা থেকে বাঁচতে শর্টস দেখে, যা দীর্ঘ মেয়াদে এই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে, কিছু নির্দিষ্ট জিন শর্টস আসক্তির সঙ্গে সম্পৃক্ত, অর্থাৎ কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এটি জন্মগত প্রবণতাও হতে পারে।
একবার দেখা শুরু করলে সময়ের হিসাব রাখা কঠিন হয়। রাত ১১টায় শুরু করে কখন যে রাত ৩টে বাজে, তা বোঝাই যায় না!