10 March, 2025
BY- Aajtak Bangla
বরিশালের রন্ধনশিল্পের অনন্য স্বাদবাহী পদগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কই মাছের তেল কই। এই ঐতিহ্যবাহী খাবারটি কই মাছের নিজস্ব তেল ও সুগন্ধ ব্যবহার করে তৈরি হয়, যা একে এক স্বতন্ত্র স্বাদ প্রদান করে।
চলুন জেনে নেওয়া যাক কই মাছের তেল কই-এর ১০টি বিশেষ বৈশিষ্ট্য ও উপকারিতা—
বরিশালের এই ঐতিহ্যবাহী পদটি দেশীয় মশলা ও কই মাছের প্রাকৃতিক তেল ব্যবহার করে রান্না করা হয়, যা একে খাঁটি বাঙালি রান্নার অন্যতম উদাহরণ করে তুলেছে।
এই রান্নায় বাড়তি তেল ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না, কারণ কই মাছ নিজেই পর্যাপ্ত তেল ছাড়ে, যা স্বাদ এবং স্বাস্থ্যগত দিক থেকে উপকারী।
কই মাছ প্রোটিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেলে সমৃদ্ধ, যা শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে।
কম মশলাদার ও কম তেলে রান্না হওয়ায় এটি সহজেই হজম হয়, বিশেষত যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য এটি একটি আদর্শ খাবার।
কই মাছের মধ্যে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং স্বাস্থ্যকর প্রাকৃতিক তেল হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
এই মাছ ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসে সমৃদ্ধ, যা হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত রাখতে সাহায্য করে।
কই মাছের ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স এবং প্রোটিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।