BY- Aajtak Bangla
3rd March, 2024
এখন ঘরে ঘরে সর্দি-কাশি। আর এটা একবার লাগলে তা সারার নাম নেয় না।
আর বুকে একবার কফ জমে গেলে তা সহজে বের হতে চায় না। যার ফলে কাশিও কমে না।
সর্দি কাশি সারাতে বাসক পাতার জুড়ি নেই। বাসক পাতার আরও উপকারী গুণ রয়েছে। জমে থাকা কফ তরল করে ব্রঙ্কাইটিস থেকে মুক্তি দেয়।
টিউবারকিউলোসিস রোগের ক্ষেত্রেও দারুন কার্যকরী ভূমিকা রাখে বাসক।
জ্বর ও সর্দিকাশিতে এক চামচ বাসক পাতার রসের সঙ্গে এক চামচ মধু ও এক চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
শ্বাসনালী প্রশস্ত রাখতে বাসক পাতা বেশ কার্যকরী। ফলে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানির সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে বাসক পাতার রস খেলে।
আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় খুব সহজেই অনেকের গলায় ব্যথা হয়। এই ব্যথা সারাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বাসক পাতার রসের।
তবে ভুলেও এই পাতার রস গরম করে খাবেন না। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। ।
বাসক পাতার উপকারী গুণ পেতে গরম না করে বা না ফুটিয়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে ধুয়ে পাতার রস বার করে ব্যবহার করলে যথাযথ উপকার পাওয়া যাবে।