16 February, 2024
BY- Aajtak Bangla
অ্যানেসথেসিয়া বা অজ্ঞান করার ব্যাপার নিয়ে সবার মধ্যেই কমবেশি ভয় কাজ করে। সঠিক প্রস্তুতি না নিলে অনেক সময় অ্যানেসথেসিয়া থেকে নানা জটিলতা তৈরি হতে পারে।
অ্যানেসথেসিয়া মূলত তিন ধরনের
জেনারেল অ্যানেসথেসিয়া বা সম্পূর্ণ অজ্ঞান করা: পেটের ভেতরে বা মাথার অপারেশনে বা দীর্ঘ সময়ের অপারেশনে এটি করতে হয়।
রিজিওনাল অ্যানেসথেসিয়া বা কোনো নির্দিষ্ট অঙ্গ অবশ করা: এভাবে সিজারিয়ান করা হয়।
লোকাল অ্যানেসথেসিয়া বা কোনো অঙ্গের নির্দিষ্ট একটি অংশ অবশ করা: শরীরের কোনো অংশের ফোড়া (অ্যাবসেস) কাটা বা ছোট কোনো কাটা অংশ রিপেয়ার বা সেলাই করার জন্য এটি করা হয়।
ফুসফুসের কোনো সমস্যা আছে কি না, যেমন হাঁপানি ও ব্রঙ্কাইটিস। ধূমপানের অভ্যাস আছে কি না। বুকের একটি এক্স–রে করাতে হবে।
অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা দেখা দেয় ধূমপানের কারণে। ধূমপানের কারণে পেপটিক আলসার, প্যানক্রিয়াটাইটিস এবং অন্যান্য ক্রনিক রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পারে।
হার্টের সমস্যা আছে কি না বা এ জন্য নিয়মিত কোনো ওষুধ খাচ্ছেন কি না।
কিডনির কোনো সমস্যা আছে কি না। রেনাল ফাংশান টেস্ট, প্রয়োজনে ই-জিএফআরও লাগতে পারে।
ডায়াবেটিস আছে কি না, থাকলে নিয়ন্ত্রণে আছে কি না, দেখে নিতে হবে। যেকোনো কাটাকুটিতেই এটি জরুরি।
যাঁরা আগে থেকে হার্টের সমস্যা বা স্ট্রোকের জন্য রক্ত তরলীকরণের ওষুধ খান, তাঁদের ক্ষেত্রে সার্জনের পরামর্শমতো অপারেশনের কয়েক দিন আগে তা বন্ধ করতে হবে।
যেকোনো বড় অপারেশনের আগে রোগীকে মুখে না খাওয়ার জন্য বলা হয়ে থাকে
রক্তের পরিমাণ ঠিক আছে কি না, সেটি জানাও জরুরি।
রক্তের পরিমাণ ঠিক আছে কি না, সেটি জানাও জরুরি।