BY- Aajtak Bangla
6th May, 2024
বাঙালি মানে শাকের মধ্যে পুঁই, মাছের মধ্যে রুই। দেশের জনপ্রিয়, সুস্বাদু ও পুষ্টিকর শাকের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পুঁইশাক।
বাজারে সারাবছরই কমবেশি পুঁইশাক পাওয়া যায়। ইলিশ-পুঁই, চিংড়ি-পুঁই অনেকেরই খুব প্রিয় খাবার।
ভিটামিনে ভরপুর এই শাক পাইলস-ফিস্চুলার কষ্ট নিমেষে কমিয়ে দিতে পারে।
অন্যান্য শাকের মতো এতে অনেক ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, লোহা ও ক্যালসিয়াম আছে। আমিষের পরিমাণও বেশি। এ ছাড়া এর মধ্যে আঁশের পরিমাণও অনেক।
পুঁইশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, দেহের বর্জ্য বের করতে সাহায্য করে।
পুঁইশাকে থাকা ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি ত্বকের রোগজীবাণু দূর করে, শারীরিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে, সেই সঙ্গে চুল মজবুত করে।
নিয়মিত পুঁইশাক খেলে পাইলস, ফিস্চুলা ও হেমোরয়েড হওয়ার আশঙ্কা থাকে খুবই কম।
পুঁইশাকে প্রচুর পরিমাণ আঁশ বা ফাইবার থাকে, যা পাকস্থলী ও কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
যাঁরা ত্বকে ব্রণের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য পুঁইশাক খুবই ভালো।
বদহজম, গ্যাস, অ্যাসিডিটিসহ নানা সমস্যা দূর করে। এ ছাড়া পুষ্টিগুণ বেশি থাকায় এই শাক রোগ প্রতিরোধে বেশ কার্যকর।
শরীরে খোসপাঁচড়া কিংবা ফোঁড়ার মতো অনাবশ্যক সংক্রমণের বিরুদ্ধেও লড়তে পারদর্শী পুঁইশাক।