BY- Aajtak Bangla
25 July, 2024
চুলের বৃদ্ধি: কুমড়োর বীজের তেলে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি থাকে যা চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে।
খুশকি দূর করে: তেলে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল গুণাবলী থাকে যা খুশকি দূর করতে সাহায্য করে।
চুল পড়া রোধ করে: তেলে প্রোটিন থাকে যা চুলের শিকড় শক্ত করে এবং চুল পড়া রোধ করে।
কুমড়োর বীজ ভিটামিন এ, বি এবং সি-সহ নানান রকম পুষ্টি উপাদান যেমন- ম্যাগ্নেসিয়াম, ফসফরাস, লৌহ ও দস্তা সমৃদ্ধ বলে জানান এই বিশেষজ্ঞ।
জিংক কুমড়ার বীজে পাওয়া যায়। এই প্রয়োজনীয় খনিজ চুলের বৃদ্ধিতে ও ক্ষয়পূরণে সহায়তা করে। এটা হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে, কোষ বিভাজন ও প্রোটিন সংশ্লেষে সহায়তা করে। এই প্রক্রিয়া চুলের নতুন ফলিকল গঠন করে।
খাবার তালিকায় কুমড়ার বীজ যোগ করা মানে জিংক যোগ করা যা চুল শক্তিশালী ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
কুমড়ার বীজে আছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা চুলের গঠন উন্নত করে। এই ফ্যাটি অ্যাসিড মাথার ত্বক মসৃণ রাখে, শুষ্কতা ও জ্বলুনি কমায়। চুলের ফলিকল মসৃণ করার পাশাপাশি তা চুল মজবুত করে ও আগা ফাটা এবং ভেঙে পড়া প্রতিরোধ করে।
কুমাড়ার বীজে থাকা ফাইটোকেমিকেল যৌগ চুল পড়া সৃষ্টিকারী হরমোন ‘ডিহাইড্রো-টেস্টোস্টেরন’ বা ডিএইচটি’য়ের উৎপাদন হ্রাস করে। ফলে চুল পড়ার প্রবণতা কমে আর চুলের ফলিকল নিরাপদ থাকে।
চুলের বৃদ্ধির জন্য মাথার ত্বকের সুস্থতা গুরুত্বপূর্ণ। কুমড়ার বীজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন- ভিটামিন ই সমৃদ্ধ যা মাথার ত্বককে অক্সিডেটিভ চাপ থেকে সুরক্ষিত রাখে