BY- Aajtak Bangla
02 June, 2025
পুতুল শুধু রঙিন ও আকর্ষণীয় হলেই চলবে না, দেখতে হবে সেটা শিশুর বয়স, বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ ও নিরাপত্তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না।
যেমন – Alphabet Doll, Talking Doll। অক্ষর, সংখ্যা শেখায়। বয়স: ২–৫ বছর
শিশুর স্পর্শে আরামদায়ক, ঘুমের সঙ্গী হিসেবে আদর্শ। বয়স: ১–৩ বছর
যেমন – ডাক্তারের পুতুল, রান্নার পুতুল। শিশুর সামাজিক ভূমিকা শেখে। বয়স: ৩–৬ বছর
যেমন – ভারতীয় বা বাংলার পোশাকে সাজানো পুতুল। শিশুকে শিখায় সংস্কৃতি। বয়স: ৫–১০ বছর
কাপড় বদলানো যায় এমন পুতুল; সৃজনশীলতা বাড়ায়। বয়স: ৪+ বছর
অডিও স্টোরি বা আলোর মাধ্যমে গল্প বলে, ঘুমের আগে আদর্শ। বয়স: ৩–৭ বছর
কাঠ, তুলো বা কাপড়ের তৈরি পুতুল – টক্সিক ফ্রি ও টেকসই। বয়স: সব বয়সেই উপযুক্ত
পশুপাখির পুতুল শিশুকে প্রকৃতি ও ভালোবাসা শেখায়।
বোলচাল, গান, নড়াচড়া করে এমন পুতুল শিশুর ইন্টার্যাকশন উন্নত করে।
পার্সোনালাইজড গিফট – জন্মদিনে সবচেয়ে স্মারক উপহার হতে পারে।