BY- Aajtak Bangla
02 June, 2025
ঘুমিয়ে উঠেই পিঠ-গলা ধরে যাচ্ছে? এর পেছনে লুকিয়ে থাকতে পারে ভুল বালিশ!
সুস্থ মানুষের জন্য কেমন বালিশ হওয়া উচিত? আসুন জেনে নিই।
ঘাড় ও মেরুদণ্ড সোজা রাখে এমন উচ্চতা বেছে নিন বালিশ ঘাড় ও মাথার উচ্চতা সমান করে ঘুমানোর ভঙ্গি ঠিক রাখতে সাহায্য করে। বয়স: ১–৩ বছর
পিঠে শোওয়ার জন্য মাঝারি উঁচু বালিশ – ঘাড়ে বাড়তি চাপ না পড়ে এমনভাবে মাথা সামান্য উপরে রাখবে। বয়স: ৩–৬ বছর
কাত হয়ে শোওয়ার জন্য ফার্ম ও মোটা বালিশ ভালো – কাঁধ-ঘাড়ের মাঝে ফাঁকা স্থান ভরাট করে দেয়।
উপুড় হয়ে ঘুমালে পাতলা বালিশ দরকার – এই ভঙ্গি স্বাস্থ্যের জন্য ঠিক নয়, কিন্তু পাতলা বালিশ মাথার পজিশন ঠিক রাখে।
মেমোরি ফোম বালিশের উপকারিতা – চাপ অনুযায়ী আকৃতি বদলায়, ঘাড় ও মাথায় বাড়তি সাপোর্ট দেয়।
ল্যাটেক্স বালিশ অ্যালার্জি রোধ করে – প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি, ঘাম বা ধুলোবালিতে সমস্যা নেই।
হাইপোঅ্যালার্জেনিক কভার ব্যবহার করুন – ধুলো, জীবাণু ও ঘাম শোষণ রোধে সাহায্য করে।
বালিশ নিয়মিত পরিষ্কার ও রোদে শুকান – ব্যাকটেরিয়া ও ঘাম থেকে রক্ষা করে।
২-৩ বছর পর বালিশ বদলে ফেলুন – সময়ের সাথে বালিশ আকৃতি হারায় ও সাপোর্ট কমে যায়।
বালিশ সিলেকশনে ঘাড়ে ব্যথা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন – স্পন্ডিলাইটিস বা সার্ভিকাল সমস্যায় বিশেষ মেডিক্যাল পিলো দরকার হয়।
ঘুমের মান বাড়াতে আরামদায়ক ও বায়ুসঞ্চারযোগ্য বালিশ বেছে নিন – শরীর ঘামলে ঘুম ব্যাহত হয়। তাই হালকা, হাওয়া চলাচলযোগ্য কাপড়ের বালিশ বেছে নিন।