ভালো থাকবে হার্ট-বাড়বে না কোলেস্টেরল, খান এভাবে ঘি
ভারতীয় হেঁশেলে ঘি থাকেই। রান্নায় স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতাও প্রদান করে ঘি।
আয়ুর্বেদে ঘিকে সুপারফুড বলা হয়। তাই রোজের ডায়েটে ঘি রাখতে বলেন বিশেষজ্ঞরা।
স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ট্রান্স ফ্যাট ও হাইড্রোজেনটেড ফ্যাট উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরলের মতো স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। সেখানে ঘি দারুণ স্বাস্থ্যকর। ঘি খেলে রোগের ভয় নেই।
ঘিয়ের সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে দ্রুত আপনি জ্বর থেকে সুস্থ হয়ে উঠতে পারবেন।
ঘিয়ের সঙ্গে ত্রিফলা মিশিয়ে খাওয়া দারুণ উপযোগী। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। পাশাপাশি রক্তাল্পতার ঝুঁকি কমায়। ত্রিফলা মেশালে দেহে ঘিয়ের পুষ্টিগুণও বেড়ে যায়।
ব্রেকফাস্টে পরোটা, পোহা, রুটি খান? মাখন বা তেলের বদলে ঘি ব্যবহার করুন। দিনের প্রথম জলখাবারে যদি প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, তাহলে আপনি একাধিক রোগের ঝুঁকি কমাতে পারবেন।
উচ্চ তাপমাত্রায় ভাজাভুজি রান্না করার সময় বেশিরভাগ মানুষ পরিশোধিত তেল ব্যবহার করেন। এর চেয়ে ঘি অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। ঘিয়ের স্মোকিং পয়েন্ট খাবার থেকে সমস্ত ক্ষতিকারক রাসায়নিক পণ্য বের করে দেয় এবং খাবারের পুষ্টিগুণ বজায় রাখে।