23 Sep, 2024
BY- Aajtak Bangla
BY- Aajtak Bangla
আপনার বাইকের ইঞ্জিন স্টার্ট আপ রাইড করার জন্য অপরিহার্য। মোটরসাইকেল স্টার্ট করার এক বা দুটি উপায় হতে পারে। কিকস্টার্টিং এবং বৈদ্যুতিক স্টার্টিং একটি বাইক শুরু করার দুটি উপায়।
কিকস্টার্ট লিভারকে কিক করে কাজ করে, যা ইঞ্জিনে জ্বালানি জ্বালায়। একটি বৈদ্যুতিক স্টার্টের সাথে একটি বৈদ্যুতিক প্রবাহকে তারের সাথে সংযুক্ত করে একটি কারেন্ট তৈরি করা হয় যা ইঞ্জিনটি শুরু করে।
কিকস্টার্টে বাইক চালু করতে কম রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন হয়। বৃষ্টির দিনে বা রেসিংয়ের ক্ষেত্রে এটি নির্ভরযোগ্য, এবং কিকস্টার্ট বাইকগুলি সাধারণত হালকা ও সাশ্রয়ী।
ঠান্ডা আবহাওয়ায় বা শারীরিকভাবে দুর্বল অবস্থায় কিকস্টার্ট বাইক চালু করা কঠিন হতে পারে। এর ফলে পায়ে ব্যথা হতে পারে এবং এটি সবসময় তাৎক্ষণিকভাবে শুরু হয় না।
ইলেকট্রিক স্টার্টার গিয়ারের মাধ্যমে ক্র্যাঙ্কশ্যাফ্ট ঘোরানো হয়। এতে মোটর ইঞ্জিন চালু করে এবং সিস্টেমটি আরও সহজে এবং দ্রুত কার্যকর হয়।
ইলেকট্রিক স্টার্টে অল্প শক্তির প্রয়োজন হয়। শুধুমাত্র বোতাম চাপলে বাইক চালু হয়। খাড়া পাহাড় বা ট্র্যাফিকের সময় এটি সহায়ক এবং দ্রুত আবার শুরু করা যায়।
ইলেকট্রিক স্টার্টের জন্য শক্তিশালী ব্যাটারি দরকার। ব্যাটারি নষ্ট হলে, ইঞ্জিন চালু করা যাবে না। ভেজা অবস্থায় সিস্টেম কাজ নাও করতে পারে।
১৯১৪ সালে প্রথম বৈদ্যুতিক স্টার্টার যুক্ত মোটরসাইকেল তৈরি হয়, কিন্তু তা স্থায়ী হয়নি। তবে ১৯৮০-এর দশকে ইলেকট্রিক স্টার্ট সাধারণ হয়ে ওঠে।
কিকস্টার্টার বাইকগুলি ইলেকট্রিক স্টার্টার বাইকের তুলনায় হালকা, যা রাইডারদের টাইট ট্রেইলে বা রেসিংয়ের সময় সুবিধা দেয়।