20 October, 2023
BY- Aajtak Bangla
পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে কলা গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো কার্বোহাইড্রেট, প্রাকৃতিক শর্করা, ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ।
কলার গ্লাইসেমিক লোড রক্তে সুগারের মাত্রাকে প্রভাবিত করে। কলা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে। রক্তে শর্করাকে প্রভাবিত করে।
তাই ডায়াবেটিস রোগীদের কলা খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
কলায় থাকা কার্বোহাইড্রেট রক্তে সুগারের মাত্রা বাড়ায়। একটি মাঝারি কলায় ২৯ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। কার্বোহাইড্রেট খাওয়া রক্তে সুগারের মাত্রা বাড়ায়।
কলা পাকলে সুগারের পরিমাণ বেড়ে যায়। সম্পূর্ণ পাকা কলায় উচ্চ জিআই থাকে। এটি কাঁচা, কম পাকা কলার চেয়ে দ্রুত রক্তে সুগার বাড়ায়।
তাই ডায়াবেটিস রোগীরা সম্পূর্ণ পাকা কলার পরিবর্তে কাঁচা বা সামান্য পাকা কলা খেতে পারেন।
ডায়াবেটিস রোগীরা কলা খেতে চাইলে ছোট কলা বেছে নিন। বড় কলা খেলে কার্বোহাইড্রেট এবং সুগার পরিমাণ বেশি থাকে। ছোট কলা খেলে কম পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায়।
কলা পটাসিয়াম এবং ফাইবারের মতো হার্ট-স্বাস্থ্যকর পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। পটাসিয়াম তরল ভারসাম্য এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। ফাইবার হজমে সাহায্য করে। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
কাঁচা কলায় থাকা প্রতিরোধী স্টার্চ ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে। এটি টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।