05, May
BY- Aajtak Bangla
. গ্লুকোজ জল হল সরাসরি চিনির উৎস – এটি রক্তে খুব দ্রুত শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।
টাইপ ২ ডায়াবেটিস থাকলে এড়িয়ে চলা উচিত – কারণ এতে ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা কম থাকে, ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে।
হাইপোগ্লাইসেমিয়ার সময় উপকারী হতে পারে – যদি রক্তে শর্করার মাত্রা বিপজ্জনকভাবে কমে যায়, তখন সাময়িকভাবে গ্লুকোজ জল খাওয়া যেতে পারে, তবে চিকিৎসকের পরামর্শে।
রেগুলার পানীয় হিসেবে গ্রহণ করা বিপজ্জনক – এটি নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়।
ফল বা অন্যান্য প্রাকৃতিক উৎসে শর্করা গ্রহণ নিরাপদ – ফলের মধ্যে থাকা ফাইবার শর্করার শোষণ ধীর করে, ফলে রক্তে দ্রুত শর্করা বাড়ে না।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া না খাওয়াই ভালো – কারণ গ্লুকোজের প্রভাব রোগীর শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।
রক্তে শর্করার মাত্রা রোজ চেক করা উচিত – গ্লুকোজ জাতীয় কিছু খাওয়ার আগে ও পরে পরিমাপ করলে উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব।
ডায়াবেটিক রোগীদের ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন (ORS) বেছে নেওয়া উচিত – এতে নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে গ্লুকোজ ও লবণ থাকে।
অনেকেই ভুলভাবে ক্লান্তি কাটাতে গ্লুকোজ জল খান – কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের এই অভ্যাস বিপজ্জনক হতে পারে।