তরমুজের বীজে ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা শরীরের বিপাকীয় কার্যক্রম সঠিক রাখতে, স্নায়ু ও পেশির কার্যকারিতা বজায় রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
লক্ষ রাখুন
একমুঠো তরমুজের বীজে প্রায় ০.২৯ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে, যা হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সহায়তা করে এবং শরীরে অক্সিজেন পরিবহন প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
পাকা তরমুজের
এতে আনস্যাচুরেটেড ও পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা হার্টের জন্য উপকারী। এটি রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
হার্ট অ্যাটাক
তরমুজের বীজে জিংক থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষের পুনরুৎপত্তি প্রক্রিয়া সচল রাখে।
গাঢ় রঙের তরমুজ
একমুঠো (৪ গ্রাম) তরমুজের বীজে মাত্র ২৩ ক্যালরি থাকে, যা চিপস বা অন্য স্ন্যাকসের তুলনায় অনেক কম ক্যালরিযুক্ত।
পাকা তরমুজের
এতে থাকা ম্যাগনেশিয়াম ও জিংক হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায় এবং দাঁতের সুস্থতা বজায় রাখে।
তরমুজের বীজে থাকা আয়রন ক্যালরিকে শক্তিতে রূপান্তর করতে সাহায্য করে, যা শরীরকে কর্মক্ষম রাখে।
এতে থাকা পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
কম ক্যালরিযুক্ত এবং উচ্চ পুষ্টিগুণসম্পন্ন হওয়ায় তরমুজের বীজ স্বাস্থ্যকরভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ভাজা তরমুজের বীজ মুচমুচে ও সুস্বাদু হয়। সামান্য জলপাই তেল, লবণ বা মশলা মিশিয়ে খেলে স্বাদ আরও বাড়ে, যা স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হিসেবে খাওয়া যায়।