17 December 2023

BY- Aajtak Bangla

আপনার কী জমজ সন্তান হতে পারে? এভাবে বুঝুন

এখন অনেক মহিলাই বেশি বয়সে মা হওয়ার পরিকল্পনা করেন। তবে মহিলাদের বেশি বয়সে সন্তানধারণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা দেখা যায়। 

সন্তানধারণের জন্য আইভিএফ পদ্ধতির সাহায্য নিতে হয় অনেককেই। অনেকের আবার ধারণা, আইভিএফ মানেই নাকি যমজ সন্তানের সম্ভাবনা বেড়ে যাওয়া। 

তবে কাদের যমজ সন্তান হবে, তা নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের ওপর। আপনিও কি সন্তানধারণের পরিকল্পনা করছেন? জেনে নিন, আপনার 

পরিবারে কোনও যমজ থাকলে, আপনারও যমজ হতে পারে। অনেক মহিলার শরীরে দুই বা তার বেশি সংখ্যক ডিম্বাণু উৎপাদন হয়। একে বলে হাইপার ওভিউলেশন।

২০১৮ সালে আমেরিকার জন্মহারের সমীক্ষা অনুযায়ী, গায়ের রং চাপা হলে যমজ সন্তানধারণের সম্ভাবনা বেশি।

বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ওবেসিটির সমস্যা থাকলেও যমজ বা আরও বেশি সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশেষত যাঁদের বডি মাস ইনডেস্ক (বিএমআই) ৩০-এর উপর, তাঁদের বেশি যমজ সন্তান হয়।

খুব বেশি লম্বা মেয়েদের যমজ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। গবেষকদের মতে, উচ্চতার জন্য দায়ী কিছু হরমোন যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

বেশি বয়সে সন্তানধারণ করলে যমজ সন্তান জন্মের সম্ভাবনা বাড়ে। বিশেষ করে ৩৫ বা ৪০ বছরের বেশি হলে। 

মেয়েরা যত রজোনিবৃত্তির দিকে এগিয়ে যান, ততই তাঁদের শরীরে কিছু হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে শুরু করে। এবং তাতেই বাড়ে যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা।