BY- Aajtak Bangla
22 July, 2024
সাধারণত একটি শিশুর নাগরিকত্ব (Citizenship of Baby) নির্ভর করে দুটি বিষয়ের উপর প্রথমত, সেই শিশুটি কোন দেশে জন্মগ্রহণ করছে তার ওপর। দ্বিতীয়ত, তার বাবা-মা কোন দেশের নাগরিক তার উপর।
কোন শিশুর বাবা-মা যদি দুটি আলাদা দেশের মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে, শিশুটির জন্মসূত্রে পাওয়া নাগরিকত্বই তার নিজের নাগরিকত্ব হিসেবে বিবেচিত হয়।
কিন্তু কোন শিশুর জন্ম যদি মাঝ আকাশে হয়? এক দেশ থেকে অন্য দেশে পাড়ি দেবার উদ্দেশ্যে আকাশ পথে উড়ে চলা কোন প্লেনের মধ্যে যদি কোন শিশুর জন্ম হয় তাহলে, তার নাগরিকত্ব কোন দেশের হবে (Citizenship of Baby)!
মাঝ আকাশে জন্ম নিলে জন্মানোর সময় প্লেনটি কোন দেশের উপর দিয়ে যাচ্ছিল তার উপর এবং সন্তানের পিতা-মাতার নাগরিকত্বের উপর নির্ভর করে সন্তানের নাগরিকত্ব (Citizenship of Baby) নির্ধারণ করা হয়।
বিমানে এইরকম কোন জরুরি অবস্থা সৃষ্টি হলে বিমান সেবিকারা সেই বিষয়ে নজর রাখেন। বিমানে কোন ডাক্তার উপস্থিত থাকলে তার সাহায্য নেন।
প্রসূতি মায়ের যাবতীয় খেয়াল রাখেন বিমান সেবিকারা। নবজাতককে সুস্থ ভাবে পৃথিবীর আলো দেখাতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন সেই বিমানের বিমান সেবিকারা।
কিন্তু এই বিষয়গুলি যদি সমস্যার সমাধান করতে না পারে? সেক্ষেত্রে যে বিমানে নবজাতক টি জন্মগ্রহণ করেছে সেই বিমানটি কোন দেশের নামে রেজিস্টার করা রয়েছে তার উপর ভিত্তি করে নাগরিকত্ব প্রদান করা হয় সেই নবজাতককে।
বিমানে এইরকম কোন জরুরি অবস্থা সৃষ্টি হলে বিমান সেবিকারা সেই বিষয়ে নজর রাখেন। বিমানে কোন ডাক্তার উপস্থিত থাকলে তার সাহায্য নেন।
আকাশজাতদের জন্য বেশ কিছু সুবিধা প্রদান করে থাকে বিমান সংস্থাগুলি। কিছু ক্ষেত্রে সেই আকাশজাতকে সারা জীবনের জন্য বিনামূল্যে বিমান পরিষেবা দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বেশ কিছু বিমান সংস্থা।
তবে বর্তমানে গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে বিমান পরিষেবা গ্রহণের বিষয়ে বেশ কিছু নিয়ম নিয়ে এসেছে বিমান সংস্থাগুলি। গর্ভাবস্থায় ২৬ থেকে ২৮ সপ্তাহ পার হয়ে গেলেই ডাক্তারী পরীক্ষার সার্টিফিকেট দেখাতে হয় বিমান সংস্থাকে।