03 February, 2024

BY- Aajtak Bangla

বের হয়ে যাবে  জমে থাকা বিষ, এভাবে মাত্র ৫ টাকায় ক্লিন করে নিন  আপনার কিডনি

বছরের পর বছর, দিনের পর দিন কিডনি ছাঁকনির কাজ করে চলেছে। নুন, বিষ এবং অবাঞ্ছিত পদার্থ শরীরে ঢুকতে বাধা দেয়। 

কিন্তু কিডনি অকেজো হয়ে গেলে শরীরের ক্ষতিকর বর্জ্য রক্তে জমা হয়। তখন বেঁচে থাকাই মুশকিল।

তেল, ঝাল, মশলা খেয়ে হাত তো ঠিকই ধুচ্ছেন, তবে কিডনি কি পরিষ্কার করছেন? না, তা কি সম্ভব নাকি!

 উত্তর হবে- হ্যাঁ, সম্ভব। হাতের কাছেই আছে এর সমাধান। কীভাবে পরিষ্কার করবেন? জেনে নিন, কিডনি পরিষ্কারের ঘরোয়া উপায়। তাও আবার মাত্র পাঁচ টাকায়।

 পরিষ্কার জলে ধুয়ে নিন এক আঁটি ধনেপাতা। এরপর কুচি কুচি করে কেটে একটি পাত্রে রাখুন।

পাত্রে কিছুটা জল দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। ঠান্ডা হলে ছেঁকে পরিষ্কার বোতলে রেখে দেন। ফ্রিজেও রেখে দেয়া যেতে পারে ওই বোতল।

এরপর প্রতিদিন একগ্লাস করে ধনেপাতার জুস খেলেই হাতেনাতে মিলবে ফল।

কিডনির মধ্যে জমে থাকা নুন এবং বিষাক্ত পদার্থ প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যাবে।

এক আঁটি ধনেপাতায় আছে ১১% ফাইবার, ৪% প্রোটিন, ১% ক্যালরি, ১% কার্বোহাইড্রেট, ১% ফ্যাট। ম্যাঙ্গানিজ ২১%, পটাসিয়াম ১৫%, কপার ১১%, আয়রন ১০%, ক্যালসিয়াম ৭%। এতে রয়েছে ৩৮৮% ভিটামিন k, ১৩৫% ভিটামিন A, ৪৫% ভিটামিন C, ১৬% ফলেট।

ধনেপাতায় হাজার গুণ। এগজিমা সারায়, বমিভাব কমায়, পেটের গন্ডগোল কমায়, আলসার সারায়, সতেজ হয় শ্বাস-প্রশ্বাস, হজমে সাহায্য করে, ব্লাড প্রেশার কমায়, অ্যানিমিয়া কমায়, ডায়াবেটিসে প্রচুর উপকার মেলে। হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। কনজাংটিভাইটিস থেকে চোখকে রক্ষা করে ধনেপাতা। স্মল পক্স প্রতিরোধ করে ধনেপাতা।

Coriander,

আন্তরিক উৎসাহের সঙ্গে সন্তানের শখ এবং সাধনায় সমর্থন দিন। এটি শুধু আপনাদের বন্ধনকে শক্তিশালী করবে না বরং তার আবেগ যে আপনার কাছে মূল্যবান সেটিও প্রকাশ করবে।

সন্তানের জীবনে একজন নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি হয়ে উঠুন, যিনি প্রয়োজনের সময় নির্দেশ দেন এবং সন্তানের স্বাধীনতাকে সম্মান করেন।

সন্তানের কথা ভালো করে না শুনেই তাকে উপদেশ দেওয়া শুরু করবেন না। প্রথমে মন দিয়ে শুনুন সে যা বলতে চায়। এতে সে নিজে থেকেই আপনার কাছ থেকে উপদেশ শুনতে চাইবে।

সন্তানের আবেগ, আনন্দ, রাগ বা হতাশাকে বরণ করতে শিখুন। কারণ সেও আপনার মতোই আলাদা একজন মানুষ।

সন্তানের সঙ্গে সুন্দর ও সুখকর স্মৃতি তৈরি করুন। মানুষের সঙ্গে মানুষের মূলত স্মৃতিরই সম্পর্ক। তাদের সঙ্গে নানা স্মৃতিময় গল্প ভাগাভাগি করতে পারেন। সন্তানের একজন ভালো বন্ধু হওয়ার অর্থ হলো তার সম্পর্কে সচেতন হওয়া, তার প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া এবং তার সুখ ও সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য সচেতনভাবে প্রচেষ্টা করা।

 বাবা-মা-সন্তানের বন্ধন তৈরি করার পাশাপাশি এই বন্ধুত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে তার বাকি জীবনের জন্য সহায়ক এবং বিশ্বস্ত সম্পর্কের ভিত্তি স্থাপন করুন।