আধুনিক আর্থ-সামাজিক বাস্তবতায় দিন দিন বাড়ছে বয়স্ক বাবাদের সংখ্যা।
কারণ, দেরিতে জীবনসঙ্গীর সাথে গাঁটছড়া বাঁধছেন পুরুষরা। ফলে সন্তানের মুখ দেখতে হচ্ছে বেশি বয়সে।
আল পাচিনা বা রবার্ট ডি নিরোর মতো সত্তোরোর্ধ বয়োজ্যেষ্ঠদের বাবা হওয়ার ঘটনা যদিও ঘটে কদাচিৎ। কিন্তু, তাতে এটাও প্রমাণ হয়, পিতা শুধু তরুণরাই হতে পারে- সে ধারণা ঠিক নয়।
ধূমপান বর্জন করুন। অতিরিক্ত অ্যালকোহল এবং নানা ধরনের নেশাদ্রব্য দ্রুত অ্যান্ড্রোপজের দিকে ঠেলে দেয়। এসব এড়িয়ে চলুন।
মানসিক চাপ, ঘুমের ব্যাঘাত, ইত্যাদি সমস্যা বাড়ায়। ওবেসিটি একটা বড় কারণ। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন।
নিয়মিত হাঁটুন বা ব্যায়াম করুন। এটি ফিটনেস বজায় রাখতে সাহায্য করবে। সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
কোনোও অন্তর্নিহিত রোগ বা কোনও ওষুধ এর জন্য দায়ী কি না, দরকার হলে তা পরীক্ষা করুন।
আত্মবিশ্বাসের অভাব বা অতিরিক্ত উদ্বেগজনিত সমস্যা থাকলে দরকার হলে মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন। কগনিটিভ বিহেভিয়র থেরাপি, রিলাক্সেশন থেরাপি কখনো কখনো কাজে আসে।
বিজ্ঞানীরা বলেন, কারও কারও এই হরমোন কমে যাওয়া শুরু হতে পারে ৪৫ থেকে ৫০ বছর বয়সেই।