BY- Aajtak Bangla

ব্রেন স্ট্রোকের যম এই ফল, ব্রংকাইটিস-গলাব্যথাতেও ধন্বন্তরী

03 April, 2025

পুষ্টির অভাব পূরণে আনারসের জুড়ি নেই। এতে আছে প্রচুর ভিটামিন এ, সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাস।

এতে ব্রোমেলিন নামক এনজাইম থাকে যা হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। তাই হজমজনিত যেকোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আনারস খাওয়া যেতে পারে।

আনারসে প্রচুর ভিটামিন সি থাকায় ভাইরাস জনিত ঠাণ্ডা ও কাশি, জ্বর ও জন্ডিস, নাক দিয়ে জল পড়া, গলাব্যথা এবং ব্রংকাইটিসের বিকল্প ওষুধ হিসেবে আনারস কাজ করে।

ওদিকে এতে কোনো ফ্যাট না থাকায় পরিমিত পরিমাণে আনারসের জুস পান করলে ওজন কমে।

দেহে রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয় আনারস। ফলে শিরা-ধমনির মধ্য দিয়ে সারা শরীরে সঠিকভাবে রক্ত প্রবাহিত হয়। .

এতে থাকা ক্যালসিয়াম দাঁতের সুরক্ষায় কাজ করে। এ ছাড়া মাড়ির যেকোনো সমস্যা সমাধানে আনারস কার্যকরী। .

চোখের রেটিনা নষ্ট হয়ে ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যাওয়া রোগ ‘ম্যাক্যুলার ডিগ্রেডেশন’ থেকে রক্ষা পেতে আনারস সাহায্য করে।

আনারস  তৈলাক্ত ত্বক, ব্রণসহ ত্বকের নানা সমস্যায় আনারস যথেষ্ট কাজ করে।

আনারসে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়ামও থাকে। ক্যালসিয়াম হাড় ক্ষয়ে যাওয়া রোধে কাজ করে। এতে থাকা ম্যাঙ্গানিজ হাড়কে করে তোলে মজবুত।

কৃমিনাশক হিসেবেও আনারসের সুনাম আছে। প্রতিদিন সকালে আনারস খেলে কৃমির উৎপাত বন্ধ হয়।

আনারসে আছে উচ্চমাত্রায় পানিতে দ্রবণীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি। এগুলো ফ্রি-রেডিকেল থেকে দেহকে সুরক্ষা প্রদান করে।