13th November, 2024
BY- Aajtak Bangla
গরম হোক বা শীতের মরশুম, শসা সব সময়ই খাওয়া ভীষণভাবে উপকারী।
এই শসায় থাকে হরেক ধরনের পুষ্টিগুণ, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। সারা বছর আপনাকে সুস্থ রাখে শসা।
যে কোনও খাবারের সঙ্গে আমরা শসার স্যালাড খেয়ে থাকি। এই ফলের অধিকাংশ জল।
শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে শসা। তাছাড়া এই ফল ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ।
চাল কুমড়োতে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকায় এটি পেট এবং অন্ত্রের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
কিন্তু তেতো হলেই মুখে তুলতে ইচ্ছা যায় না শসা। শসা যদি সঠিক উপায়ে না কাটেন, তখনই তার স্বাদ তেতো হয়ে যায়।
তাই জেনে নিন শসা কাটার আসল পদ্ধতি, যাতে শসা তেতো না হয়।
শসার মধ্যে ‘কিউকারবিটাসিন’ নামের একটি রাসায়নিক যৌগ থাকে। এই ‘কিউকারবিটাসিন’ নামের যৌগই শসার তেতো স্বাদের জন্য দায়ী।
অনেকেই হয়তো দেখে থাকবেন, মা-ঠাকুমারা শসা কাটার সময় গোড়াটা একটু কেটে নিয়ে শসার বাকি অংশের সঙ্গে ভাল করে ঘষে নেন।
তারপর বাকি শসাটা কাটেন। এই উপায়ে শসা কাটলে সহজেই তেতো স্বাদ এড়ানো যায়।
শসার তেতো ভাব দূর করতে গোড়া কেটে ঘষতে থাকুন। যতক্ষণ সাদা ফেনা উৎপন্ন হচ্ছে, ততক্ষণ শসা গোড়াটা বাকি অংশের সঙ্গে ঘষবেন।
ফেনা বেরোনো বন্ধ হয়ে গেলে জানবেন কিউকারবিটাসিন যৌগ আর নেই শসার মধ্যে। এরপর ওই শসা খেলে আর আপনার তেতো লাগবে না।