17 March, 2025
BY- Aajtak Bangla
ঘুম থেকে ওঠার পরপরই এক গ্লাস জল পান করলে শরীর ডিটক্স হয়। সারা রাতের পর শরীর হাইড্রেটেড হয় এবং মেটাবলিজম বাড়ে।
দিনের শুরুতে ১০-১৫ মিনিট ধ্যান করলে মনোযোগ বৃদ্ধি পায়। ইতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়, যা সারাদিনের কাজে প্রভাব ফেলে।
সকালে ১৫-৩০ মিনিটের হালকা ব্যায়াম বা হাঁটাহাঁটি করলেই এনার্জি লেভেল বাড়ে। রক্তসঞ্চালন ঠিক থাকে, যা শরীর ও মস্তিষ্ক সতেজ রাখে।
আগের রাতেই একটি ‘টু-ডু লিস্ট’ বানিয়ে রাখুন। সকালে প্রধান কাজগুলোর অগ্রাধিকার ঠিক করলে সারাদিনে সময় নষ্ট হবে না।
সকালে পুষ্টিকর খাবার না খেলে ক্লান্তি ও অবসাদ আসতে পারে। প্রোটিন, ফাইবার ও ভিটামিনসমৃদ্ধ নাশতা শরীরকে উদ্যমী রাখে।
ঘুম থেকে উঠেই ফোন চেক করলে মানসিক চাপ তৈরি হয়। দিনের শুরুটা বাস্তব জীবনের সঙ্গে সংযুক্ত রেখে করুন, ভার্চুয়াল জগতে নয়।
সকালে সূর্যের আলোতে থাকলে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়, যা মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য জরুরি। গায়ে ঠান্ডা জল দিলে রিফ্রেশ অনুভব হয় ও ঘুম তাড়াতে সাহায্য করে।
সকালে ভালো বই পড়া বা অনুপ্রেরণামূলক অডিও শোনা দিনটিকে ইতিবাচকভাবে শুরু করতে সাহায্য করে। নেতিবাচক খবর বা স্ট্রেসফুল কন্টেন্ট এড়িয়ে চলাই ভালো।
প্রতিদিন সকালে অন্তত ৩টি বিষয়ে নিজের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকুন। এটি আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। সকালের এই অভ্যাসগুলো নিয়মিত চর্চা করলে ধীরে ধীরে জীবন বদলে যেতে বাধ্য!