16 October,, 2024
BY- Aajtak Bangla
বাঙালি রান্নাঘরে নানা ধরণের শাক রান্না হয়। পালং শাক, কলমি শাক, লাল শাক, পুঁই শাক, কচু শাক, সর্ষে শাক, পাট শাক কোনটা ছেড়ে কোনটা খাবেন।
কলমি শাক মূলত ভাজা খাওয়া হয়। গরমের দুপুরে জল ঢালা ভাতের সঙ্গে কলমি শাকের ভাজা জমে ওঠে। কলমি শাকে প্রচুর বিটা ক্যারোটিন, প্রচুর ভিটামিন সি যা শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে।
কলমি শাক পুরুষদের শুক্রাণু বাড়ায়। পুরুষত্ব চাঙ্গা রাখে এই শাক। জন্ডিসের ক্ষেত্রেও সমানভাবে কাজ করে। লিভারের সমস্যায় ভুগলে তারা কলমি শাকের নানা পদ রাখতে পারেন পাতে।
ফলে পুরুষদের যৌবন ধরে রাখতে এই শাক অতুলনীয়। কলমি শাক খাওয়া হলে শরীর শক্তিতে থাকে ভরপুর। এই শাক খেলে অনেক রোগ থেকে দূরে থাকা সম্ভব হয়।
কলমি শাকের রস সব থেকে উপকারি। তবে শাকের রস যদি একান্তই খেতে না পারেন, তা হলে অবশ্যই এটি দিয়ে বড়া তৈরি করে খেতে পারেন৷
ভাজাও খেতে পারেন৷ কলমি শাক, বেগুন, পেঁয়াজ, লঙ্কা, আদা, রসুন কুচি থাকতে হয়৷ লঙ্কা ফোঁড়ন, পাঁচ ফোঁড়ন, নুন, সাদা তেল ও হলুদ গুঁড়ো৷
এই সবুজ শাকের রয়েছে বিবিধ পুষ্টিগুণ। যা শরীরের হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে।
কলমি শাক এমন এক জিনিস, যা অনেকের হেঁসেলেই থাকে। পুকুর, জলাশয়ের পাশে ঝোপঝাড়ের মতো এই শাক কেউ কেউ এড়িয়ে চলেন।
কলমি শাকে ভিটামিন এ, সি, আয়রন এবং পানি, যা শরীর, ত্বক ও মস্তিষ্কের জন্য একটি পাওয়ার হাউস হিসেবে কাজ করে।